শুধু মাত্র বিয়ে করতে বা প্রেমকে স্বীকৃতি দিতে চাপ দেওয়ার জন্যই কি শ্রদ্ধাকে খুন করেন আফতাব? না প্রেমিকাকে খুনের নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ ছিল? তদন্তে নেমে এই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছিল পুলিশ। সূত্রের খবর, সম্প্রতি পুলিশের হাতে এমন তথ্য এসেছে যাতে মনে করা হচ্ছে শ্রদ্ধাকে খুনের নেপথ্যে থাকতে পারে অন্য এক মহিলার সঙ্গে আফতাবের ঘনিষ্ঠতা। আর সেই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে বাধা দেওয়ার কারণেই খুন হতে হয়েছে শ্রদ্ধা ওয়ালকরকে।
পুলিশ সূত্রের খবর, সংসার খরচ কে চালাবেন তা নিয়েও খুনের দিন রাতে ঝামেলা শুরু হয়েছিল শ্রদ্ধা এবং আফতাবের মধ্যে। আর তার জেরেও এই খুন করা হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অভিযুক্ত আফতাবকে জিজ্ঞাসাবাদে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে তদন্তকারী পুলিশের হাতে। সূত্রের খবর, গৃহস্থালির সামগ্রী কেনা নিয়ে তাঁদের ঝগড়া শুরু হয়। সংসার কী করে চলবে এবং সংসারের খরচ কে টানবেন, সে প্রসঙ্গও উঠে আসে ঝামেলার মধ্যে।