উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ঢাকা শহর। রাস্তায় নামে শয়ে শয়ে মানুষ। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষ শুরু হয় দফায় দফায়। বহু গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। আগুন ধরানো হয় গাজিপুর, ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের কার্যালয় এবং পুলিশের গাড়িতে। একই চিত্র দেখা যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায়। মুন্সিগঞ্জ এলাকায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে নিহত হন ২ জন। এই পরিস্থিতিতে সরকারের নির্দেশে ফের বন্ধ হয় মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা।
হাসিনা বাংলাদেশের আকাশসীমা অতিক্রম করার কিছু ক্ষণ পরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ শুরু করেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বাংলাদেশে সেনার অধীনে অন্তর্বর্তী তদারকি সরকার গঠনের কথা জানান তিনি। বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে তাঁর আবেদন— ‘আন্দোলন বন্ধ করুন’। পুলিশ এবং সেনাকে তিনি গুলি চালাতে বারণ করেছেন বলেও জানান ওয়াকার। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সর্বদল বৈঠক করার কথাও তিনি জানিয়েছেন।
সমাজমাধ্যমে বেশ কিছু ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে। আনন্দবাজার অনলাইন সেই সব ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি। ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, গণভবনে ঢুকে দাপাদাপি করছেন আন্দোলনকারীদের একাংশ। কারও হাতে দামি জিনিসপত্র, কারও হাতে মুরগি। কেউ বা ছুটছেন চেয়ার হাতে। এক জন যুবককে আবার হাসিনার শয়নকক্ষে ঢুকে তাঁর বিছানায় সটান শুয়ে পড়তে দেখা গিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy