এই মূর্তিটি দেখলে বোঝা যায়, এক খেলোয়াড়ের হাতে ব্যাট ধরানো। কিন্তু মহিলাটি এমন পোজ দিয়েছেন যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি জরুরি কাগজপত্র নিয়ে অফিসের কাজে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ পিছন থেকে তাঁকে ব্যাট দিয়ে আঘাত করায় তাঁর যেন পড়ে যাওয়ার উপক্রম। আসলে, মূর্তির সঙ্গে ছবি তোলার সময় তিনি উপরের দিকে লাফিয়ে উঠে কাগজপত্রগুলিও শূন্যে ছুড়ে দেন।
এমন অনেক ব্যক্তির মূর্তি তৈরি করা হয়, যার হাত পিছনে মোড়ানো অবস্থায় থাকে। সাধারণত, এই মূর্তিগুলির সামনে দাঁড়িয়ে লোকজন ছবি তোলেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ঘটল উল্টোটাই। মূর্তির পিছন দিকে দাঁড়িয়ে লোকটি। তাঁর হাতে টাকা। এমন ভাবে মূর্তির আঙুলের ফাঁকে ঢুকিয়ে রেখেছেন, দেখে মনে হচ্ছে যেন মূর্তিরূপী ব্যক্তিটিকে ঘুষ দেওয়া হচ্ছে।
মিউজিয়াম ঘুরতে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছেন? মানচিত্র দেখেও খুঁজে পাচ্ছেন না? তা হলে ভরসা একটাই। আশপাশে কেউ থাকলে তাঁর কাছে সাহায্য নিন। কেউ না কেউ সঠিক পথের হদিস দিয়ে দেবেন। এই ছবিতেও পাথরের মূর্তির সঙ্গে এরকমই পোজ দেওয়া হয়েছে। মহিলাটি মানচিত্রে জায়গাটি দেখাচ্ছেন এবং পাথরের মূর্তিটির হাত এমন দিকে রয়েছে যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি সঠিক পথের নির্দেশ দিচ্ছেন।
অনেক সময় সমুদ্রসৈকতের ধারে বসার বে়ঞ্চে বিভিন্ন পাথরের মূর্তি লক্ষ করা যায়। পর্যটকেরা অনেক সময় এই মূর্তিগুলির পাশে বসে ছবিও তোলেন। পাশের ছবিটিও বেশ মজাদার। যে লোকটির ছবি তোলা হয়েছে তাঁকে দেখে মনে হচ্ছে, তিনি পাশে বসা মহিলাটির রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করছেন।কিন্তু মহিলাটি কিছুতেই তাঁর কথা শুনতে রাজি হচ্ছেন না।
ফোন ঘাঁটতে ঘাঁটতে বিশেষ কিছু চোখে পড়লে পাশে বসে থাকা বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের তা দেখান কমবেশি সকলেই। সেই মুহূর্তের কথা মাথায় রেখেই বেঞ্চে বসে থাকা পাথরের মূর্তির সঙ্গে ছবি তোলেন এই ব্যক্তি। একঝলকে দেখলে মনে হয়, তিনি পাশে বসে থাকা ব্যক্তিকে তাঁর ফোনে কিছু দেখাচ্ছেন এবং সেই ব্যক্তিটি তা মন দিয়ে দেখছেন।
সকালে স্কুল-কলেজ-অফিস যাওয়ার তাড়া সকলেরই থাকে। রাস্তায় চলাচলের সময় প্রায়ই ধাক্কা লেগে যায় পথচারীদের সঙ্গে। কালো পাথরের মূর্তিগুলিও এই ধাঁচেই বানানো। কিন্তু নীল টি-শার্ট পরা ছেলেটি মূর্তি দু’টির উপর উঠে এমন ভাবে পোজ দিয়েছে, তাকে দেখে মনে হচ্ছে সে যেন এক ব্যক্তির ঘাড়ে উঠে দ্বিতীয় ব্যক্তিটির মুখে মারছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy