তোষাখানার নথি থেকে জানা গিয়েছে, প্রায় ৮ কোটি ৫০ লক্ষ পাকিস্তানি মুদ্রার সোনা এবং হিরে বসানো ঘড়ি তোষাখানা থেকে কিনে নিয়েছিলেন ইমরান। তিনিই ঘড়িটি পেয়েছিলেন। এর আগে বা পরে কোনও পাক প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্ট বা কোনও মন্ত্রী এত দামি উপহার পাননি। অভিযোগ, আসল দামের থেকে অনেক কম দামে ইমরান কিনেছিলেন সেটি।
১৯৭৮ সালে এই তোষাখানা স্থাপন করে পাকিস্তান। নিয়ম হয়, সরকারি আধিকারিক থেকে আমলা, সংসদের প্রতিনিধিরা যা উপহার পাবেন, তা তোষাখানায় জমা করতে হবে। ১০ হাজার পাকিস্তানি মুদ্রার কম দামি জিনিস শুধু নিজের কাছে রাখতে পারবেন সরকারি প্রতিনিধি, মন্ত্রী, আমলারা। পাক সংবাদপত্র ডন দাবি করেছে, উপহারের দামের একটা অংশ মিটিয়ে দিলে তা নিজের কাছে রাখতে পারেন সরকারি প্রতিনিধি। তবে দামের কত অংশ, তা স্পষ্ট নয়।
পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের অভিযোগ, ইমরান তোষাখানার উপহার কিনে নেওয়ার কথা গোপন করেছেন। জেলা এবং দায়রা আদালতে এই নিয়ে মামলাও চলছে। তার পরেই তোষাখানায় দুর্নীতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এ বার তাতে স্বচ্ছতা আনতে তালিকা প্রকাশ করল পাকিস্তানের শাহবাজ শরিফ সরকার। তবে ইমরান একা নন, বেশ কয়েক জন রাষ্ট্রপ্রধান, নেতা-মন্ত্রীর বিরুদ্ধেই এই উপহার নিয়ে কারচুপির অভিযোগ উঠেছে। নিন্দকরা বলছেন, ভূত আসলে সরষেতেই। তাই নথি প্রকাশ করেও খুব বেশি লাভ হবে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy