পাকিস্তানের বিদেশি মুদ্রার ভান্ডারে বর্তমানে রয়েছে ৫০০ কোটি ডলার। কিন্তু ২০২১-এর হিসাব বলছে, সে দেশের ঋণ ছিল প্রায় ২৩ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি পাক রুপি। যা উত্তরোত্তর বেড়ে চলেছে। আর এ থেকেই ছবিটা স্পষ্ট যে পাকিস্তানের অর্থনীতির হাল কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে। পাকিস্তানের মোট বিদেশি ঋণের ৩০ শতাংশই চিনের কাছে।
প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ক্ষমতায় এসে তাঁর পূর্ববর্তী সরকারগুলিকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, দেশকে ঋণে জর্জরিত করেছে আগের সরকার। দেশবাসীকে এই ঋণের বোঝা থেকে উদ্ধারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তথ্য বলছে, তেহরিক-ই-ইনসাফ সরকারেরই ৪৩ মাসে ঋণের পরিমাণ সর্বোচ্চ হয়েছিল। গত বছরের এপ্রিলে ইমরান যখন প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে সরেন, তখন সরকারের নতুন ঋণ যোগ হওয়ার পরিমাণ দাঁড়ায় ১৯ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি পাক রুপি।
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ পাকিস্তান-এর তথ্য বলছে, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ১২.৩ শতাংশ। যা ২০২২-এর ডিসেম্বরের মধ্যে বেড়ে দ্বিগুণ (২৪.৫ শতাংশ) হয়েছে। সার্বিক ভাবে খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির হার ২০২১-এর ডিসেম্বরের তুলনায় ২০২২-এর ডিসেম্বরের মধ্যে প্রায় ৩ গুণ বেড়েছে। ২০২১ সালে যা ছিল ১১.৭ শতাংশ, ২০২২ সালে তা হয়েছে ৩২.৭ শতাংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy