সুযোগ বুঝে ‘বন্ধু’কেই ব্ল্যাকমেলিং! প্রাণের সখার ভয়ঙ্কর মারণাস্ত্রের ভান্ডার হাতিয়ে নেওয়ার তাল! বিনিময়ে মিলবে আর্থিক করিডরের অন্তর্গত সমুদ্রবন্দরের মালিকানা। এ হেন প্রস্তাব শুনে রেগে কাঁই ‘বন্ধু’ রাষ্ট্র। কোনও ধরনের ব্ল্যাকমেলিং বরদাস্ত নয়, তা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে তারা। এই ঘটনায় দুই দেশের সম্পর্কে ভাঙন ধরতে পারে বলেও মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা।
‘চিন পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর’কে (চায়না পাকিস্তান ইকোনমিক করিডর বা সিপিইসি) কেন্দ্র করে ইসলামাবাদ ও বেজিংয়ের ‘অটুট বন্ধন’-এ জমতে শুরু করেছে সন্দেহের কালো মেঘ। সূত্রের খবর, সিপিইসির অন্তর্গত গ্বাদর বন্দরকে নিয়ে ড্রাগনকে ব্ল্যাকমেলিং শুরু করেছে পাক সেনা। বলা বাহুল্য, বিষয়টি একেবারেই ভাল চোখে দেখছেন না চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। উল্লেখ্য, বেজিংয়ের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’-এর অন্তর্গত এই প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত লগ্নির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬,২০০ কোটি ডলার। সিপিইসিতে চিনের শিনজ়িয়ান থেকে পাকিস্তানের বালুচিস্তানের গ্বাদর পর্যন্ত চলছে রাস্তা ও অন্যান্য পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ।