তবে বেশ কিছু দিন ধরেই স্ত্রীর সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না ধাওয়ানের। শিখরের অভিযোগ ছিল, স্ত্রী তাঁর উপর মানসিক নির্যাতন করেন। একমাত্র সন্তানকেও দীর্ঘ দিন তাঁর সঙ্গে থাকতে দেন না। বিচারক হরিশ কুমার তাঁর পর্যবেক্ষণে আগেই জানিয়েছিলেন, ধাওয়ানের অভিযোগ যুক্তিপূর্ণ। আদালত বলেছে, ধাওয়ানের স্ত্রী তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা আত্মপক্ষ সমর্থন করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
শোনা যায়, শবনম কাজ করে কেরিয়ার গড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর সেই স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন যোগরাজ। এর পরই নাকি তাঁদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ বাড়ে। বনিবনা না হওয়ার কারণে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের। যুবরাজ মায়ের সঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। যদিও তাঁর ক্রিকেটের প্রশিক্ষণ বাবার হাত ধরেই শুরু হয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy