১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯— টানা চার বছর মুম্বইয়ের ‘ক্যাফে মাইসোর’ থেকে নিয়মিত দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় খাবার খেতেন মুকেশ অম্বানী।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতাশেষ আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৪ ১৮:১৩
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১২
চলতি মাসে গুজরাতের জামনগরে অনুষ্ঠিত হল শিল্পপতি মুকেশ অম্বানীর কনিষ্ঠ পুত্র অনন্ত অম্বানী এবং রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক্বিবাহ অনুষ্ঠান।
০২১২
অন্নসেবা অনুষ্ঠানের কয়েক ঝলক ভেসে উঠেছে সমাজমাধ্যমের পাতায়। অতিথিদের আপ্যায়নের মাঝে ‘মির্চি ভাজি’ নামের একটি পকোড়ার স্বাদে ডুবতে দেখা গিয়েছে মুকেশকে।
০৩১২
মুকেশ যে এক সময় ভোজনরসিক ছিলেন তা এক পুরনো সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছিলেন তিনি। মুম্বইয়ের নির্দিষ্ট একটি রেস্তরাঁ থেকে প্রায়ই খাওয়াদাওয়া করতেন বলেও জানিয়েছিলেন মুকেশ।
০৪১২
মুকেশ জানিয়েছিলেন, কলেজজীবনে তিনি যে রেস্তরাঁয় নিয়মিত খেতেন, খ্যাতনামী হওয়ার পরেও সেই রেস্তরাঁ থেকে খাওয়াদাওয়া করেন তিনি।
০৫১২
১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯— টানা চার বছর মুম্বইয়ের ‘ক্যাফে মাইসোর’ থেকে দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় খাবার খেতেন মুকেশ।
০৬১২
কলেজে পড়াকালীন দোসা এবং ইডলি খেতে পছন্দ করতেন মুকেশ। সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছিলেন শিল্পপতি।
০৭১২
বহু বছর কেটে যাওয়ার পরেও সেই স্বাদ ভুলতে পারেননি মুকেশ। মুম্বইয়ে থাকলে এখনও সপ্তাহে অন্তত এক বার ওই রেস্তরাঁয় গিয়ে দক্ষিণ ভারতীয় খাবার চেখে দেখেন তিনি।
০৮১২
‘ক্যাফে মাইসোর’ রেস্তরাঁর তরফে জানানো হয়েছে যে, মুম্বইয়ে যে সমস্ত দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তরাঁ রয়েছে সেগুলির মধ্যে তাদের রেস্তরাঁ সবচেয়ে পুরনো।
০৯১২
১৯৩৬ সালে মুকেশের প্রিয় রেস্তরাঁটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই রেস্তরাঁর প্রতিষ্ঠাতা নাগেশ রাম নায়ক।
১০১২
সপ্তাহে প্রতি বুধবার বন্ধ থাকে রেস্তরাঁর দরজা। বাকি ছ’দিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকে রেস্তরাঁটি।
১১১২
দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের পাশাপাশি ওই রেস্তরাঁয় পাওয়া যায় উত্তর ভারতীয় খাবার, স্যান্ডউইচ-সহ নানা রকম মুখরোচক খাবার।
১২১২
‘ক্যাফে মাইসোর’ রেস্তরাঁয় ৮১ ধরনের দোসা পাওয়া যায়। ক্রেতা যদি গাড়ির ভিতর বসে খেতে চান তা হলে সেখানেও খাবার পরিবেশন করে দেন রেস্তরাঁর কর্মীরা।