মিকেলেঞ্জেলোর ভাস্কর্য ডেভিডের মতোই পেশল তাঁর চেহারা। সাত সকালে সেই শরীর যখন কসরত করে, তখন তাতে পিছলে পড়ে সূর্যের আলো। বাদামি শরীর বেয়ে চুঁইয়ে নামে স্বেদবিন্দু। ইনস্টাগ্রামে সেই মুহূর্তের ভিডিয়ো কি ইচ্ছে করেই দেন মিলিন্দ সোমান। তাতে কি কোনও বার্তা থাকে? তিনি কি এটাই বোঝাতে চান যে ৫৬ বছরে পৌঁছেও অনায়াসে ৩০-এর তরুণীর পাণিগ্রহণ করতে পারেন! হয়তো তাই। তবে মিলিন্দ এই প্রথম তাঁর শরীর নিয়ে মুখ খুললেন। শারিরীক সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন। তাতে উঠে এল তাঁর দাম্পত্য সম্পর্ক, এমনকি শারীরিক কামনা-বাসনার কথাও।