একটি চুক্তি হয়েছে পর্যটন নিয়ে। এই বিষয়ে একে অপরকে সহযোগিতা করার কথা বলেছে দুই দেশ। চুক্তিতে দুই দেশের কৌশলগত সহযোগিতার কথাও বলা হয়েছে। বিপর্যয়ের ঝুঁকি হ্রাস, ডিজিটাল অর্থনীতিতে বিনিয়োগ নিয়ে চুক্তি হয়েছে। মলদ্বীপকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছে চিন। তবে ঠিক কী কী নিয়ে আশ্বাস, তা এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
মুইজ্জু ভোটপ্রচারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ক্ষমতায় এলে মলদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা সরাবেন। তার পর থেকেই একটু একটু করে দূরত্ব বৃদ্ধি করেছে ভারত। তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পরিবর্তে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। তাঁকে সরকারি ভাবে সেনা সরানোর অনুরোধ করেছিল মুইজ্জু সরকার।
চিন অবশ্য এ সব নিয়ে মুখ খোলেনি। উল্টে অনেক সময়ই দেখেও না দেখার ভান করেছে। আর তা করেই কাছে টেনেছে মলদ্বীপকে। বিশাল অঙ্কের টাকা ঋণ দিয়েছে। বিশেষজ্ঞেরা মনে করছেন, এই ঋণের কারণে আখেরে বিপাকে পড়তে চলেছে মলদ্বীপই। নেপালের মতোই অবস্থা হতে পারে তাদের। পরিকাঠামো উন্নয়নের নামে বৃদ্ধি পেতে পারে ঋণের বোঝা, যা থেকে বেরিয়ে আসা হয়ে উঠতে পারে কঠিন। ছবি: সংগৃহীত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy