এর পর ঋণদাতা ব্যাঙ্কগুলি ২০১৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি যৌথ ভাবে একটি বৈঠকের আয়োজন করে। বৈঠকে ঋণদাতা ব্যাঙ্কগুলি ২০১৫ সালের ১ এপ্রিল থেকে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সময়কালে ডিএইচএফএল-এর হিসেবনিকেশ খতিয়ে দেখতে বিশেষ অডিটের সিদ্ধান্ত নেয়। অডিটের জন্য বহুজাতিক অ্যাকাউন্টিং সংস্থা কেএমপিজি-কে নিযুক্ত করে ঋণদাতা ব্যাঙ্কগুলি ৷
পাশাপাশি ব্যাঙ্কগুলি কপিল এবং ধীরাজের উপর ক়ড়া নজরদারি চালানোর ব্যবস্থা করে৷ অভিযুক্তেরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে তার জন্য ২০১৯ সালের ১৮ অক্টোবর বিশেষ নোটিসও জারি করে। এর পরই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে কেপিএমজি-এর অডিটেও। ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া অভিযোগ করে যে, অডিটে ডিএইচএফএল এবং ওই সংস্থার তৎকালীন কর্তাদের লেনদেনে একাধিক অসঙ্গতি লক্ষ করা গিয়েছে।
অভিযোগ ওঠে, ঋণের টাকা পরে দেশের বাইরে সরিয়ে ফেলা হয়েছে প্রোমোটারদেরই বিভিন্ন সংস্থা ও প্রকল্পে। কেনা হয়েছে বিপুল সম্পত্তি। শ্রীলঙ্কায় একটি ক্রিকেট টিমও কেনা হয়েছে। অন্য একটি পোর্টালের তথ্য অনুযায়ী, ডিএইচএফএলকে প্রায় ৯৭ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে ৩২টি ব্যাঙ্ক। একাধিক অভিযোগের ভিত্তিতে নড়েচড়ে বসে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, ফ্ল্যাট, বাড়ি কেনার জন্য ঋণ দেওয়ার ব্যবসাও রয়েছে ডিএইচএফএল-এর। গোয়েন্দা সূত্রে জানায়, ব্যবসার এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েই কোটি কোটি টাকা হাতায় ডিএইচএফএল। সরকারি খাতায় দেখা যায়, সরকারি প্রকল্পের আওতায় বহু মানুষ তাদের কাছ থেকে মোট ১৪ হাজার কোটি টাকার গৃহঋণ নিয়েছেন। সেই বাবদ প্রায় এক হাজার ৮৮০ কোটি টাকা ভর্তুকি তাদের প্রাপ্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy