চলতি বছরের অক্টোবরে এই নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে গুগ্ল। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, মোটা টাকার বিনিময়ে ‘কায়রস পাওয়ার’ নামের সংস্থা থেকে পরমাণু বিদ্যুৎ কেনা হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নতিতে যা ব্যবহার করবে গুগ্ল। উল্লেখ্য, ছোট আকারের পরমাণু চুল্লি নির্মাণকারী আমেরিকান সংস্থাগুলির মধ্যে কায়রস পাওয়ার অন্যতম।
আন্তর্জাতিক শক্তি সঙ্ঘের (ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি) সমীক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী, ডেটা সেন্টার, কৃত্রিম মেধা ও ক্রিপ্টোকারেন্সিকে সচল রাখতে ২০২২ সালে বিশ্বব্যাপী বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ঘণ্টায় ৪৬০ টেরাওয়াট। ২০২৬ সালের মধ্যে যা দ্বিগুণের বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ঘণ্টায় হাজার টেরাওয়াটে গিয়ে পৌঁছবে বলে মনে করা হচ্ছে।
গত বছরের (পড়ুন ২০২৩) এপ্রিলে এই সংক্রান্ত একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রিভারসাইডের সমীক্ষকেরা। তাতে বলা হয়েছে, চ্যাটজ়িপিটির প্রতি ১০ থেকে ৫০ প্রম্পটের জন্য ৫০০ মিলিলিটার জলের প্রয়োজন হয়। তবে কৃত্রিম মেধা কোথায় এবং কখন ব্যবহার করা হচ্ছে, তার উপর সেটা নির্ভর করবে। অর্থাৎ এটি চালাতে গেলে মোটের উপর ১৬ আউন্সের এক বোতল জল লাগবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy