Advertisement
২৫ নভেম্বর ২০২৪
Mysteries of Indian Palace

হিরের অন্তর্বাস, কোটি কোটি টাকা খরচ করে কুকুরের বিয়ে! ভারতীয় রাজাদের বিলাসযাপন

রাজপ্রাসাদের অন্দরমহলে এমনও কিছু অদ্ভুত জিনিসের সন্ধান পাওয়া যায়, যা প্রাত্যহিক জীবনে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করা হয়। এই সাধারণ জিনিসগুলিই প্রাচুর্যের মোড়কে মুড়িয়ে রেখেছিলেন রাজারা।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১১:৫৯
Share: Save:
০১ ১৭
ময়ূর সিংহাসন হোক বা কোহিনুর হিরে— ভারতের ইতিহাসের দিকে নজর দিলে এমন বহুমূল্য অনেক জিনিসের খোঁজ পাওয়া যায়। রাজপ্রাসাদের অন্দরমহলে এমনও কিছু অদ্ভুত জিনিসের সন্ধান পাওয়া যায়, যা প্রাত্যহিক জীবনে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই সাধারণ জিনিসগুলিই এমন প্রাচুর্যের মোড়কে মুড়িয়ে রেখেছিলেন রাজারা, যা শুনলে বিস্মিত হতে হয়।

ময়ূর সিংহাসন হোক বা কোহিনুর হিরে— ভারতের ইতিহাসের দিকে নজর দিলে এমন বহুমূল্য অনেক জিনিসের খোঁজ পাওয়া যায়। রাজপ্রাসাদের অন্দরমহলে এমনও কিছু অদ্ভুত জিনিসের সন্ধান পাওয়া যায়, যা প্রাত্যহিক জীবনে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই সাধারণ জিনিসগুলিই এমন প্রাচুর্যের মোড়কে মুড়িয়ে রেখেছিলেন রাজারা, যা শুনলে বিস্মিত হতে হয়।

ছবি: সংগৃহীত

০২ ১৭
সময়কাল ১৮ শতক। বিশ্বের বাজারে তখন গোলকোন্ডার হিরের ব্যবসা রমরমিয়ে চলছে। হায়দরাবাদে তখন মীর ওসমান আলি খানের রাজত্ব। ইতিহাসবিদদের দাবি, ১৮ শতকের সর্বশেষ ধনী সম্রাট ছিলেন ওসমান।

সময়কাল ১৮ শতক। বিশ্বের বাজারে তখন গোলকোন্ডার হিরের ব্যবসা রমরমিয়ে চলছে। হায়দরাবাদে তখন মীর ওসমান আলি খানের রাজত্ব। ইতিহাসবিদদের দাবি, ১৮ শতকের সর্বশেষ ধনী সম্রাট ছিলেন ওসমান।

ছবি: সংগৃহীত

০৩ ১৭
নিজের সাম্রাজ্যেই যখন অঢেল হিরে রয়েছে, তখন তার ব্যবহারেও কার্পণ্য ছিল না ওসমানের। ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে জানা যায় যে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চাপা রাখার জন্য তিনি এক চমৎকার পেপারওয়েট ব্যবহার করতেন।

নিজের সাম্রাজ্যেই যখন অঢেল হিরে রয়েছে, তখন তার ব্যবহারেও কার্পণ্য ছিল না ওসমানের। ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে জানা যায় যে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চাপা রাখার জন্য তিনি এক চমৎকার পেপারওয়েট ব্যবহার করতেন।

প্রতীকী ছবি

০৪ ১৭
ওসমানের সেই পেপারওয়েট ছিল আবার হিরে দিয়ে তৈরি। কোটি কোটি অর্থ খরচ করে ১৮৫ ক্যারাট হিরে দিয়ে পেপারওয়েটটি তৈরি করা হয়েছিল বলে ইতিহাসবিদদের দাবি।

ওসমানের সেই পেপারওয়েট ছিল আবার হিরে দিয়ে তৈরি। কোটি কোটি অর্থ খরচ করে ১৮৫ ক্যারাট হিরে দিয়ে পেপারওয়েটটি তৈরি করা হয়েছিল বলে ইতিহাসবিদদের দাবি।

ছবি: সংগৃহীত

০৫ ১৭
১৬১২ সাল। মহীশূর সাম্রাজ্যের সেই সময় বিশাল প্রতিপত্তি। মহীশূরের সিংহাসনে তখন তিরুমালারাজের শাসন। সম্রাট তাঁর রানিদের গয়নায় মুড়িয়ে রেখেছিলেন। সাম্রাজ্য জুড়ে তখন রাজপ্রাসাদের রাজকীয় ‘গয়নার বাক্স’ নিয়েই আলোচনা। কিন্তু ওয়াদিয়াররা মহীশূর সাম্রাজ্য দখল করার সঙ্গে সঙ্গে কোটি কোটি টাকা মূল্যের গয়নাগুলিও বাজেয়াপ্ত করেন।

১৬১২ সাল। মহীশূর সাম্রাজ্যের সেই সময় বিশাল প্রতিপত্তি। মহীশূরের সিংহাসনে তখন তিরুমালারাজের শাসন। সম্রাট তাঁর রানিদের গয়নায় মুড়িয়ে রেখেছিলেন। সাম্রাজ্য জুড়ে তখন রাজপ্রাসাদের রাজকীয় ‘গয়নার বাক্স’ নিয়েই আলোচনা। কিন্তু ওয়াদিয়াররা মহীশূর সাম্রাজ্য দখল করার সঙ্গে সঙ্গে কোটি কোটি টাকা মূল্যের গয়নাগুলিও বাজেয়াপ্ত করেন।

ছবি: সংগৃহীত

০৬ ১৭
রানি আলামেলাম্মা গয়না হারানোর দুঃখে কাবেরী নদীর জলে ঝাঁপ দেন। কিন্তু প্রাণত্যাগ করার আগে ওয়াদিয়ারদের অভিশাপ দিয়ে যান তিনি। আলামেলাম্মা বলেন, ‘‘তালাকাড়ুর সমস্ত উর্বর জমির মৃত্যু হোক, মালাঙ্গিতে ঘূর্ণিঝড় হোক এবং ওয়াদিয়ার বংশের রাজারা যেন তাঁদের সন্তানদের মুখ কোনও দিন দেখতে না পান।’’

রানি আলামেলাম্মা গয়না হারানোর দুঃখে কাবেরী নদীর জলে ঝাঁপ দেন। কিন্তু প্রাণত্যাগ করার আগে ওয়াদিয়ারদের অভিশাপ দিয়ে যান তিনি। আলামেলাম্মা বলেন, ‘‘তালাকাড়ুর সমস্ত উর্বর জমির মৃত্যু হোক, মালাঙ্গিতে ঘূর্ণিঝড় হোক এবং ওয়াদিয়ার বংশের রাজারা যেন তাঁদের সন্তানদের মুখ কোনও দিন দেখতে না পান।’’

প্রতীকী ছবি

০৭ ১৭
শোনা যায়, অভিশাপের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে ওয়াদিয়াররা রানি আলামেলাম্মার একটি বিশাল মূর্তি নির্মাণ করেন। তৎসত্ত্বেও শাপমুক্ত হননি তাঁরা। গয়না দখল করেছিলেন বলে ৪০০ বছরের পুরনো অভিশাপ বয়ে নিয়ে বেড়ায় ওয়াদিয়ার বংশ।

শোনা যায়, অভিশাপের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে ওয়াদিয়াররা রানি আলামেলাম্মার একটি বিশাল মূর্তি নির্মাণ করেন। তৎসত্ত্বেও শাপমুক্ত হননি তাঁরা। গয়না দখল করেছিলেন বলে ৪০০ বছরের পুরনো অভিশাপ বয়ে নিয়ে বেড়ায় ওয়াদিয়ার বংশ।

ছবি: সংগৃহীত

০৮ ১৭
বর্তমানে ওয়াদিয়ার রাজপরিবারকে আগলে রয়েছেন যদুবীর কৃষ্ণদত্ত ছমরাজ ওয়াদিয়ার। তিনি ওয়াদিয়ার বংশের সম্রাট শ্রীকান্তদত্ত নরসিংহরাজ ওয়াদিয়ারের দূর সম্পর্কের আত্মীয়। ইতিহাসবিদদের দাবি, সন্তানহীন অবস্থায় মারা গিয়েছিলেন সম্রাট শ্রীকান্তদত্ত। তাই দূরসম্পর্কের আত্মীয়ের হাতে দায়িত্বভার অর্পণ করে গিয়েছিলেন তিনি।

বর্তমানে ওয়াদিয়ার রাজপরিবারকে আগলে রয়েছেন যদুবীর কৃষ্ণদত্ত ছমরাজ ওয়াদিয়ার। তিনি ওয়াদিয়ার বংশের সম্রাট শ্রীকান্তদত্ত নরসিংহরাজ ওয়াদিয়ারের দূর সম্পর্কের আত্মীয়। ইতিহাসবিদদের দাবি, সন্তানহীন অবস্থায় মারা গিয়েছিলেন সম্রাট শ্রীকান্তদত্ত। তাই দূরসম্পর্কের আত্মীয়ের হাতে দায়িত্বভার অর্পণ করে গিয়েছিলেন তিনি।

ছবি: সংগৃহীত

০৯ ১৭
বিচিত্র শখের জন্য ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’-এ নাম উঠেছিল জয়পুরের তৎকালীন সম্রাট মহারাজ দ্বিতীয় সাওয়াই মাধো সিংহের। ইংল্যান্ড ভ্রমণে যাওয়ার কথা ঠিক হয়েছিল সম্রাটের। কিন্তু সম্রাটের ইচ্ছা, সুদূর ইংল্যান্ডে গঙ্গাজল নিয়ে যাবেন তিনি। গঙ্গাজল ধারণ করার জন্যই বিশালাকার পাত্র তৈরির নির্দেশ দিলেন সম্রাট।

বিচিত্র শখের জন্য ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’-এ নাম উঠেছিল জয়পুরের তৎকালীন সম্রাট মহারাজ দ্বিতীয় সাওয়াই মাধো সিংহের। ইংল্যান্ড ভ্রমণে যাওয়ার কথা ঠিক হয়েছিল সম্রাটের। কিন্তু সম্রাটের ইচ্ছা, সুদূর ইংল্যান্ডে গঙ্গাজল নিয়ে যাবেন তিনি। গঙ্গাজল ধারণ করার জন্যই বিশালাকার পাত্র তৈরির নির্দেশ দিলেন সম্রাট।

ছবি: সংগৃহীত

১০ ১৭
ইতিহাসবিদদের দাবি, মোট দু’টি রুপোর বিশালাকার পাত্রে গঙ্গাজল নিয়ে ইংল্যান্ডে গিয়েছিলেন মহারাজ দ্বিতীয় সাওয়াই মাধো সিংহ। ১৪ হাজার রৌপ্যমুদ্রা গলিয়ে এই পাত্র দু’টি নির্মাণ করা হয়েছিল।

ইতিহাসবিদদের দাবি, মোট দু’টি রুপোর বিশালাকার পাত্রে গঙ্গাজল নিয়ে ইংল্যান্ডে গিয়েছিলেন মহারাজ দ্বিতীয় সাওয়াই মাধো সিংহ। ১৪ হাজার রৌপ্যমুদ্রা গলিয়ে এই পাত্র দু’টি নির্মাণ করা হয়েছিল।

প্রতীকী ছবি

১১ ১৭
১৯১১ সাল। জুনাগড়ের সিংহাসনে রাজত্ব করছেন শেষ সম্রাট তৃতীয় মহম্মদ মহবত খান। সম্রাটের একটি মাত্র শখ কুকুর পোষা। রাজপ্রাসাদের অন্দরমহলে ৮০০টি কুকুর পুষতেন সম্রাট। প্রতিটি কুকুরের জন্য আলাদা আলাদা ঘরের ব্যবস্থা ছিল প্রাসাদে। প্রত্যেকের পরিচর্যার জন্য ছিল আলাদা কর্মচারী।

১৯১১ সাল। জুনাগড়ের সিংহাসনে রাজত্ব করছেন শেষ সম্রাট তৃতীয় মহম্মদ মহবত খান। সম্রাটের একটি মাত্র শখ কুকুর পোষা। রাজপ্রাসাদের অন্দরমহলে ৮০০টি কুকুর পুষতেন সম্রাট। প্রতিটি কুকুরের জন্য আলাদা আলাদা ঘরের ব্যবস্থা ছিল প্রাসাদে। প্রত্যেকের পরিচর্যার জন্য ছিল আলাদা কর্মচারী।

ছবি: সংগৃহীত

১২ ১৭
কুকুরগুলির ঘরে টেলিফোনও ছিল বলে দাবি করেন ইতিহাসবিদেরা। পোষ্যেরা অসুস্থ হলে রাজপ্রাসাদে তাদের চিকিৎসা করাতেন না সম্রাট তৃতীয় মহম্মদ মহবত খান। ব্রিটেনের চিকিৎসকদের দিয়ে পোষ্যদের চিকিৎসা করাতেন তিনি।

কুকুরগুলির ঘরে টেলিফোনও ছিল বলে দাবি করেন ইতিহাসবিদেরা। পোষ্যেরা অসুস্থ হলে রাজপ্রাসাদে তাদের চিকিৎসা করাতেন না সম্রাট তৃতীয় মহম্মদ মহবত খান। ব্রিটেনের চিকিৎসকদের দিয়ে পোষ্যদের চিকিৎসা করাতেন তিনি।

ছবি: সংগৃহীত

১৩ ১৭
সম্রাট তৃতীয় মহম্মদ মহবত খান বর্তমানের হিসাবে ২০ লক্ষ টাকা খরচ করে তাঁর প্রিয় পোষ্য রোশানারার বিয়ে দিয়েছিলেন। তখনকার দিনে ২০ লক্ষ টাকা যে বর্তমানে কত হাজার কোটি টাকার সমান হতে পারে, তা ভাবলেও অবাক হতে হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে লর্ড আরউইনকেও নিমন্ত্রণ করেছিলেন তিনি। কিন্তু আরউইন সেই নিমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।

সম্রাট তৃতীয় মহম্মদ মহবত খান বর্তমানের হিসাবে ২০ লক্ষ টাকা খরচ করে তাঁর প্রিয় পোষ্য রোশানারার বিয়ে দিয়েছিলেন। তখনকার দিনে ২০ লক্ষ টাকা যে বর্তমানে কত হাজার কোটি টাকার সমান হতে পারে, তা ভাবলেও অবাক হতে হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে লর্ড আরউইনকেও নিমন্ত্রণ করেছিলেন তিনি। কিন্তু আরউইন সেই নিমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।

ছবি: সংগৃহীত

১৪ ১৭
১৯০০ সালে পটিয়ালার সিংহাসনে আরোহণ করছিলেন মহারাজ ভূপিন্দর সিংহ। তাঁর মহিলা সঙ্গীদের সংখ্যা ছিল অগুনতি। ৮৮ জন সন্তান-সন্ততি ছিল তাঁর। মূল্যবান ধনরত্নের প্রতিও আগ্রহ ছিল তাঁর।

১৯০০ সালে পটিয়ালার সিংহাসনে আরোহণ করছিলেন মহারাজ ভূপিন্দর সিংহ। তাঁর মহিলা সঙ্গীদের সংখ্যা ছিল অগুনতি। ৮৮ জন সন্তান-সন্ততি ছিল তাঁর। মূল্যবান ধনরত্নের প্রতিও আগ্রহ ছিল তাঁর।

ছবি: সংগৃহীত

১৫ ১৭
হিরে-পান্না দিয়ে নানা রকম গয়না বানাতেন মহারাজ ভূপিন্দর সিংহ। হিরে দিয়ে অন্তর্বাসরূপী গয়না বানিয়েছিলেন তিনি। সব গয়নাগাটির মধ্যে এই হিরের গয়নাটিই তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ছিল।

হিরে-পান্না দিয়ে নানা রকম গয়না বানাতেন মহারাজ ভূপিন্দর সিংহ। হিরে দিয়ে অন্তর্বাসরূপী গয়না বানিয়েছিলেন তিনি। সব গয়নাগাটির মধ্যে এই হিরের গয়নাটিই তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ছিল।

প্রতীকী ছবি

১৬ ১৭
ডমিনিক ল্যাপিয়ের এবং ল্যারি কলিন্সের লেখা ‘ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট’ বইয়ে মহারাজ ভূপিন্দর সিংহের ব্যক্তিগত জীবনের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এই বইয়ে মহারাজের এক বিশেষ প্রথার উল্লেখ করা হয়েছে। সম্রাট নাকি বছরে এক বার তাঁর সঙ্গীদের সামনে নগ্ন অবস্থায় হাজির হতেন। সম্রাটের পরনে থাকত শুধুমাত্র হিরের অন্তর্বাস।

ডমিনিক ল্যাপিয়ের এবং ল্যারি কলিন্সের লেখা ‘ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট’ বইয়ে মহারাজ ভূপিন্দর সিংহের ব্যক্তিগত জীবনের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এই বইয়ে মহারাজের এক বিশেষ প্রথার উল্লেখ করা হয়েছে। সম্রাট নাকি বছরে এক বার তাঁর সঙ্গীদের সামনে নগ্ন অবস্থায় হাজির হতেন। সম্রাটের পরনে থাকত শুধুমাত্র হিরের অন্তর্বাস।

ছবি: সংগৃহীত

১৭ ১৭
‘ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট’ বইয়ে লেখা রয়েছে যে, সম্রাট ভূপিন্দর সিংহের যৌনাঙ্গ নিয়ে নানা রকম ভুল ধারণা ছিল সাম্রাজ্যের অধিবাসীদের। তাঁরা বিশ্বাস করতেন, মহারাজের যৌনাঙ্গে কোনও অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে যার জন্য তাঁদের সাম্রাজ্যে কোনও অশুভ শক্তির ছায়া পড়ে না।

‘ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট’ বইয়ে লেখা রয়েছে যে, সম্রাট ভূপিন্দর সিংহের যৌনাঙ্গ নিয়ে নানা রকম ভুল ধারণা ছিল সাম্রাজ্যের অধিবাসীদের। তাঁরা বিশ্বাস করতেন, মহারাজের যৌনাঙ্গে কোনও অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে যার জন্য তাঁদের সাম্রাজ্যে কোনও অশুভ শক্তির ছায়া পড়ে না।

ছবি: সংগৃহীত

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy