Educational qualification of ISRO chief, Chandrayan-3 mission scientists dgt
ISRO
কেউ খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী তো কারও বহু ডিগ্রি! চন্দ্রাভিযানের নেপথ্য নায়কদের নজরকাড়া লেখাপড়া
চাঁদের মাটিতে সফল অভিযানের নেপথ্যে রয়েছেন যাঁরা, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী?
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
নয়াদিল্লিশেষ আপডেট: ০১ অক্টোবর ২০২৩ ১৪:০৪
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৫
২৩ অগস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নেমেছে চন্দ্রযান-৩। প্রযুক্তির মাধ্যমে চাঁদের বুকে সালফার, অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালশিয়াম-সহ একাধিক যৌগের হদিস পেয়েছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরোর বিজ্ঞানীরা। এই সফল অভিযানের নেপথ্যে রয়েছেন যাঁরা, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী?
ছবি: সংগৃহীত।
০২১৫
চন্দ্রযান-৩ প্রকল্পের অন্যতম রূপকার হলেন এস সোমনাথ। তিনি ইসরোর চেয়ারম্যান। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় মহাকাশ বিভাগের সচিব।
ছবি: সংগৃহীত।
০৩১৫
সোমনাথ কেরলের কোল্লামের টিকেএম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক।
ছবি: সংগৃহীত।
০৪১৫
এর পর বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স থেকে এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন তিনি। স্ট্রাকচার, ডায়নামিকস, কন্ট্রোলে স্পেশালাইজ়েশন করেছেন। সোনার পদকও পেয়েছেন সোমনাথ।
ছবি: সংগৃহীত।
০৫১৫
এই অভিযানের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন ইউআর রাও স্যাটেলাইট সেন্টারের ডিরেক্টর এম শঙ্করন। তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লির ভারতীদসন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন তিনি। এর পর তিনি ইসরো স্যাটেলাইট সেন্টারে যোগ দেন, যা এখন ইউআর রাও স্যাটেলাইট সেন্টার নামে পরিচিত।
ছবি: সংগৃহীত।
০৬১৫
লিকুইড প্রোপালশন সিস্টেমস সেন্টার (এলপিএসসি)-এর ডিরেক্টর ভি নারায়ণও রয়েছেন এই সফল চন্দ্রাভিযানের নেপথ্যে। তিনি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিশেষজ্ঞ। ১৯৮৪ সালে তিনি ইসরোয় যোগ দেন।
ছবি: সংগৃহীত।
০৭১৫
খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী নারায়ণ। ১৯৮৯ সালে ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমটেক করেন তিনি। প্রথম স্থান অধিকার করে পদকও পেয়েছিলেন তিনি।
ছবি: সংগৃহীত।
০৮১৫
এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গবেষণা করে পিএইচডি পান নারায়ণ। অ্যাস্ট্রোনটিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া তাঁর কৃতিত্বের জন্য সোনার পদক দেয়। চেন্নাইয়ের সত্যভামা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে বিজ্ঞান বিভাগে সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়।
ছবি: সংগৃহীত।
০৯১৫
ইসরোর চন্দ্রাভিযানকারী দলের অন্যতম সদস্য এস উন্নিকৃষ্ণণ নায়ার। বিক্রম সারাভাই মহাকাশ কেন্দ্রের ডিরেক্টর তিনি। তিরুঅনন্তপুরমের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ স্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (আইআইএসটি)-রও তিনি ডিরেক্টর।
ছবি: সংগৃহীত।
১০১৫
কেরল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিটেক পাশ করেন। বেঙ্গালুরুর আইআইএসসি থেকে এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর নায়ার।
ছবি: সংগৃহীত।
১১১৫
আইআইটি মাদ্রাজ থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি উন্নিকৃষ্ণণ। টেলিকমিউনিকেশন এবং স্পেস ল-তেও স্নাতকোত্তর করেন তিনি। হায়দরাবাদের এনএএলএসএআর (ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ লিগাল স্টাডিজ় অ্যান্ড রিসার্চ)-এ।
ছবি: সংগৃহীত।
১২১৫
চন্দ্রযান-৩-এর প্রোজেক্ট ডিরেক্টর হলেন পি ভিরামুথুভেল। ভিল্লুপুরমের রেলওয়ে স্কুলে পড়াশোনা করেছেন তিনি। এর পর একটি বেসরকারি পলিটেকনিক কলেজ থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন।
ছবি: সংগৃহীত।
১৩১৫
এর পর অন্য একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পান। আইআইটি মাদ্রাজ থেকে পিএইচডি করেন ভিরামুথুভেল।
ছবি: সংগৃহীত।
১৪১৫
চন্দ্রযান-৩-এর ডেপুটি প্রোজেক্ট ডিরেক্টর কল্পনা কলাহস্তির জন্ম বেঙ্গালুরুতে। আইআইটি খড়্গপুরের প্রাক্তনী তিনি। সেখানে এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাশ করেন।
ছবি: সংগৃহীত।
১৫১৫
এর পর মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেক্ট্রনিক্স এবং কমিউনিকেশনে বিটেক করেন তিনি। এই বিজ্ঞানীদের কৃতিত্বেই সাফল্যের শিখরে পৌঁছেছে চন্দ্রযান-৩।