এথিক্স কমিটির রিপোর্ট থেকে কী ভাবে চটজলদি এমন সিদ্ধান্তে আসা যায় তাই নিয়ে ‘স্তম্ভিত’ মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বলেন, ‘‘মহুয়ার বিষয়ে আমাদের ‘ইন্ডিয়া’র শরিকেরা আরও খানিকটা সময় চেয়েছিলেন। ৪৯৫ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্ট, সেটা পড়তে সময় লাগবে না? দু’ঘণ্টার মধ্যে আলোচনা শুরু করা হল। আধ ঘণ্টায় ৪৯৫ পাতার আলোচনা হয়েও গেল! কী করে হল আমি বুঝলাম না। মহুয়ার সাংসদ পদও খারিজ করে দেওয়া হল। আমি স্তম্ভিত।’’