Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Artika Shukla

ছিলেন ডাক্তার, দাদাকে দেখে ইউপিএসসি দিয়ে তৃতীয় হন টিনা দাবির এই বান্ধবী

১৯৯০ সালে উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে জন্ম আর্তিকার। শৈশব থেকেই পড়াশোনায় যথেষ্ট ভাল। বারণসীতেই তাঁর স্কুলজীবন কেটেছে।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৭ নভেম্বর ২০২২ ১৭:১৬
Share: Save:
০১ ১৫
আইএএস টিনা দাবির কথা মনে আছে তো? ইউপিএসসি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থানাধিকারী আতহর আমির খানের সঙ্গে তাঁর প্রেমকাহিনি নজর কেড়েছিল দেশবাসীর। যদিও বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়।

আইএএস টিনা দাবির কথা মনে আছে তো? ইউপিএসসি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থানাধিকারী আতহর আমির খানের সঙ্গে তাঁর প্রেমকাহিনি নজর কেড়েছিল দেশবাসীর। যদিও বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়।

০২ ১৫
সম্প্রতি টিনা দাবির এক বান্ধবীকে নিয়ে সমাজমাধ্যমে বেশ চর্চা হচ্ছে। তিনিও এক জন আইএএস। নাম আর্তিকা শুক্ল।

সম্প্রতি টিনা দাবির এক বান্ধবীকে নিয়ে সমাজমাধ্যমে বেশ চর্চা হচ্ছে। তিনিও এক জন আইএএস। নাম আর্তিকা শুক্ল।

০৩ ১৫
১৯৯০ সালে উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে জন্ম আর্তিকার। শৈশব থেকেই পড়াশোনায় যথেষ্ট ভাল। বারণসীতেই তাঁর স্কুলজীবন কেটেছে।

১৯৯০ সালে উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে জন্ম আর্তিকার। শৈশব থেকেই পড়াশোনায় যথেষ্ট ভাল। বারণসীতেই তাঁর স্কুলজীবন কেটেছে।

০৪ ১৫
বারাণসীতে স্কুলজীবন শেষে ডাক্তারি নিয়ে পড়ার জন্য দিল্লি চলে আসেন আর্তিকা। ২০১৩ সালে তিনি এমবিবিএস পাশ করেন। তার পর লোকনায়ক হাসপাতালে ইন্টার্ন হিসাবে যোগ দেন।

বারাণসীতে স্কুলজীবন শেষে ডাক্তারি নিয়ে পড়ার জন্য দিল্লি চলে আসেন আর্তিকা। ২০১৩ সালে তিনি এমবিবিএস পাশ করেন। তার পর লোকনায়ক হাসপাতালে ইন্টার্ন হিসাবে যোগ দেন।

০৫ ১৫
আর্তিকার বাবা ব্রিজেশ শুক্লও এক জন নামী চিকিৎসক। শুধু তাই-ই নয়, ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) সভাপতিও ছিলেন তিনি।

আর্তিকার বাবা ব্রিজেশ শুক্লও এক জন নামী চিকিৎসক। শুধু তাই-ই নয়, ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) সভাপতিও ছিলেন তিনি।

০৬ ১৫
এক সাক্ষাৎকারে আর্তিকা জানান, বাবাকে দেখেই ডাক্তারি পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। লোকনায়ক হাসপাতালে ইন্টার্নশিপ করার পর শিশু চিকিৎসক হওয়ার জন্য চণ্ডীগড়ের পিজিআইএমইআরে ভর্তি হন।

এক সাক্ষাৎকারে আর্তিকা জানান, বাবাকে দেখেই ডাক্তারি পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। লোকনায়ক হাসপাতালে ইন্টার্নশিপ করার পর শিশু চিকিৎসক হওয়ার জন্য চণ্ডীগড়ের পিজিআইএমইআরে ভর্তি হন।

০৭ ১৫
২০১২-য় আর্তিকার দাদা উৎকর্ষ শুক্ল ইউপিএসসি পরীক্ষা পাশ করে আইআরএস হন। দাদাকে দেখেই চিকিৎসক হওয়ার সিদ্ধান্ত বদলে ফেলেন আর্তিকা।

২০১২-য় আর্তিকার দাদা উৎকর্ষ শুক্ল ইউপিএসসি পরীক্ষা পাশ করে আইআরএস হন। দাদাকে দেখেই চিকিৎসক হওয়ার সিদ্ধান্ত বদলে ফেলেন আর্তিকা।

০৮ ১৫
সাল ২০১৪। মাঝপথেই মেডিক্যাল পড়া ছেড়ে দেন আর্তিকা। দাদা গৌরবের অনুপ্রেরণায় ইউপিএসসির জন্য পুরোদমে প্রস্তুতি শুরু করে দেন।

সাল ২০১৪। মাঝপথেই মেডিক্যাল পড়া ছেড়ে দেন আর্তিকা। দাদা গৌরবের অনুপ্রেরণায় ইউপিএসসির জন্য পুরোদমে প্রস্তুতি শুরু করে দেন।

০৯ ১৫
২০১৫ সালে ইউপিএসসি পরীক্ষায় দেশের মধ্যে চতুর্থ স্থান নিয়ে পাশ করেন আর্তিকা। ওই বছরেই ইউপিএসসি পরীক্ষার টপার হয়েছিলেন টিনা দাবি।

২০১৫ সালে ইউপিএসসি পরীক্ষায় দেশের মধ্যে চতুর্থ স্থান নিয়ে পাশ করেন আর্তিকা। ওই বছরেই ইউপিএসসি পরীক্ষার টপার হয়েছিলেন টিনা দাবি।

১০ ১৫
আর্তিকা এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, ইউপিএসসির জন্য তিনি কোনও কোচিং নেননি। দাদা তাঁকে খুবই সহযোগিতা করেছেন। শুধু তাই-ই নয়, দাদার পরীক্ষার নোট পড়েই ইউপিএসসি পরীক্ষা পাশ করেছেন।

আর্তিকা এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, ইউপিএসসির জন্য তিনি কোনও কোচিং নেননি। দাদা তাঁকে খুবই সহযোগিতা করেছেন। শুধু তাই-ই নয়, দাদার পরীক্ষার নোট পড়েই ইউপিএসসি পরীক্ষা পাশ করেছেন।

১১ ১৫
ইউপিএসসি পাশ করার পর প্রশিক্ষণে গিয়ে আর্তিকার পরিচয় হয় দেশের তৃতীয় স্থানাধিকারী জমসিত সিংহের সঙ্গে। সেই পরিচয় থেকে ধীরে ধীরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

ইউপিএসসি পাশ করার পর প্রশিক্ষণে গিয়ে আর্তিকার পরিচয় হয় দেশের তৃতীয় স্থানাধিকারী জমসিত সিংহের সঙ্গে। সেই পরিচয় থেকে ধীরে ধীরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

১২ ১৫
২০১৭ সালে জসমিতের সঙ্গে বিয়ে হয় আর্তিকার। আইআইটি রুরকির স্নাতক পঞ্জাবের লুধিয়ানার বাসিন্দা জমসিত।

২০১৭ সালে জসমিতের সঙ্গে বিয়ে হয় আর্তিকার। আইআইটি রুরকির স্নাতক পঞ্জাবের লুধিয়ানার বাসিন্দা জমসিত।

১৩ ১৫
২০১০ সাল থেকে ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন জসমিত। দু’বার ব্যর্থ হয়েছিলেন। আবার ২০১৪ সালে পরীক্ষায় বসেন।

২০১০ সাল থেকে ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন জসমিত। দু’বার ব্যর্থ হয়েছিলেন। আবার ২০১৪ সালে পরীক্ষায় বসেন।

১৪ ১৫
২০১৪ সালে ৩৩২ র‌্যাঙ্ক করেন জসমিত। তার পর আইআরএস হিসাবে চাকরিতে যোগ দেন। কিন্তু জসমিতের লক্ষ্য ছিল আইএএস হওয়ার।

২০১৪ সালে ৩৩২ র‌্যাঙ্ক করেন জসমিত। তার পর আইআরএস হিসাবে চাকরিতে যোগ দেন। কিন্তু জসমিতের লক্ষ্য ছিল আইএএস হওয়ার।

১৫ ১৫
২০১৫ সালে আবার ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসেন। সে বার দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থান দখল করেন তিনি।

২০১৫ সালে আবার ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসেন। সে বার দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থান দখল করেন তিনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE