শুধু তা-ই নয়, মাদক পাচারের ‘কিং পিন’দের মাথায় যে পাকিস্তান ও চিনের হাত রয়েছে, ইতিমধ্যেই তার একাধিক প্রমাণ পেয়েছে নয়াদিল্লি। তদন্তকারীদের দাবি, আন্দামান-নিকোবর, উত্তর-পূর্ব ভারত এবং দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে ‘ড্রাগ হাব’ তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। আর তাই বঙ্গোপসাগরকে নতুন মাদক করিডরে বদলে ফেলার চেষ্টা চলছে।
মজার বিষয় হল, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘ইসরো’র জন্য বরাদ্দ হওয়া বাজেটের দ্বিগুণ অর্থের মেথামফেটামাইন মিলেছে আন্দামান সাগরে। সাধারণত, মায়ানমার থেকে আসা মাদক সে দেশের কাছে থাকা হ্যাভলক দ্বীপের মাধ্যমে পাচার হয়ে থাকে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা দূরে ব্যারেন দ্বীপপুঞ্জের ব্যবহার হওয়ায় কেন্দ্রের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ।
একটা সময়ে উত্তর ভারতে বিশেষত পঞ্জাব, কাশ্মীর, রাজস্থান, গুজরাত ও মহারাষ্ট্রে ‘মাদক সন্ত্রাসবাদ’ শুরু করে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। কিন্তু প্রশাসন শক্ত হাতে ব্যবস্থা নেওয়ায় বর্তমানে সেখানে ড্রাগ পাচারের সূচক অনেকটাই নিম্নগামী। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ ভারতকে নিশানা করছেন পাক গুপ্তচরেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy