প্রশস্ত বারান্দা। তার এক পাশে সারে সারে ঘর। ২, ৩, ৪... ২৭, ২৮, ২৯— প্রতি ঘরের দরজার উপরে স্পষ্ট হরফে লেখা ঘরের নম্বর। মাঝে সিঁড়ি দিয়ে এক তলা, দোতলা পেরিয়ে সোজা উঠে যাওয়া যায় তিন তলায়। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের যে ঘরে নদিয়া থেকে আসা বাংলা বিভাগের ছাত্রটি ঠাঁই পেয়েছিল, তিন তলাতেই রয়েছে সেই ঘর। নম্বর ৬৮।
সোমবার দুপুরে হস্টেলে গিয়ে পুলিশ এবং ফরেন্সিক দল ছাত্রমৃত্যুর রাতের ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে। তারা ওই ছাত্রের আকার এবং ওজনের একটি পুতুল সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিল। পুতুলটিকে তিন তলা থেকে নীচে ফেলে ঘটনার পুনর্নির্মাণের চেষ্টা করা হয়। পুলিশ চলে গেলে হস্টেলের তিন তলায় পৌঁছে গিয়েছিল আনন্দবাজার অনলাইন।