All you need to know about Suryakumar Yadav's wife Devisha Shetty dgtl
Devisha Shetty
সাফল্যের কৃতিত্ব দেন স্ত্রীকে, কী করেন টি২০ ক্রিকেটে এক নম্বর ব্যাটারের ঘরনি
বাইশ গজে সাফল্যের পিছনে কঠোর পরিশ্রম এবং অনুশীলন থাকলেও স্কাই কিন্তু তাঁর সাফল্যের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দেন স্ত্রী দেবিশা শেট্টিকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ১১ জানুয়ারি ২০২৩ ০৯:০১
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৪
টি২০ ক্রিকেটে বিশ্বের এক নম্বর ব্যাটার হিসাবে ইতিমধ্যেই নাম লিখিয়েছেন সূর্যকুমার যাদব। ২০২১ সালে ৩০ বছর বয়সে ভারতের টি-২০ দলে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন সূর্য। ডান হাতি সূর্যের ব্যাট কখনও হতাশ করেনি ক্রিকেট অনুরাগীদের। মাঠের ইনিংসের মতোই চমকপ্রদ স্কাইয়ের প্রেমকাহিনিও।
০২১৪
ক্রিকেট মাঠে অবলীয়ায় বড় শট খেলতে পারেন সূর্য। তাঁর সাফল্যের পিছনে কঠোর পরিশ্রম এবং অনুশীলন থাকলেও ক্রিকেটার কিন্তু তাঁর সাফল্যের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দেন স্ত্রী দেবিশা শেট্টিকে।
০৩১৪
সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে বিধ্বংসী শতরান করেছেন সূর্য। টি-টোয়েন্টিতে নিজের তৃতীয় শতরানও করেছেন তিনি। ২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে হাজারের বেশি রান করেছেন তিনি।
০৪১৪
২০১৬ সালে দেবিশাকে বিয়ে করেন সূর্য। বাইশ গজে তাঁর বিখ্যাত স্কুপের মতোই জনপ্রিয় সূর্যের প্রেমকাহিনি। কলেজে পড়াকালীন সূর্যের আলাপ হয় দেবিশার সঙ্গে। কলেজে নাচের একটি অনুষ্ঠানে দেবিশাকে প্রথম দেখেছিলেন সূর্য। সেই সূত্রেই বন্ধুত্ব হয় দু’জনের।
০৫১৪
ধীরে ধীরে সূর্য এবং দেবিশার বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হয়। চার বছর সম্পর্কে থাকার পর বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তাঁরা। ২০১৬ সালের ২৯ মে ঘরোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আংটিবদল করেন এই যুগল। দেবিশা নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে এই সুখবর পোস্ট করে জানিয়েছিলেন।
০৬১৪
২০১৬ সালের ৭ জুলাই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন সূর্য এবং দেবিশা। দক্ষিণ ভারতের বিয়ের রীতিনীতি মেনে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন তাঁরা। বিয়ের অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রেও কোনও জাঁকজমকের আয়োজন করেননি সূর্য। পরিবার এবং কাছের বন্ধুবান্ধবদের নিয়েই বিয়ে সেরেছিলেন দু’জন।
০৭১৪
১৯৯৩ সালে মুম্বইয়ে জন্ম দেবিশার। বম্বে স্কটিশ স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছিলেন তিনি। স্নাতক স্তরের পড়াশোনাও মুম্বই থেকে শেষ করেছেন দেবিশা।
০৮১৪
২০১৩ সালে মুম্বইয়ের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হন দেবিশা। দু’বছর ওই সংস্থায় কাজ করার পর ২০১৫ সালে সেখান থেকে সরে আসেন তিনি।
০৯১৪
ছোটবেলা থেকেই নাচে পারদর্শী দেবিশা। স্কুল এবং কলেজের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নাচও করতেন তিনি। দেবিশার এই প্রতিভা দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন সূর্য।
১০১৪
কেরিয়ার হিসাবে নাচকেই বেছে নিয়েছিলেন দেবিশা। মুম্বইয়ে নাচের শিক্ষিকা হিসাবে কেরিয়ার গড়ে তুলেছেন তিনি।
১১১৪
শুধু নাচই নয়, কেক তৈরি থেকে রান্নাবান্না— বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি ঝোঁক রয়েছে দেবিশার। মুম্বইয়ে একটি কেকের দোকান খুলেছিলেন তিনি। কিন্তু অজানা কারণে দোকান বন্ধ হয়ে যায়। আপাতত অনলাইনে বাড়িতে বানানো কেক বিক্রি করেন তিনি।
১২১৪
বর্তমানে বাড়ি থেকেই কেক ডেলিভারির ব্যবসা করেন দেবিশা। সাধারণত ডিম ছাড়া (এগলেস) কেক বানান তিনি। মুম্বইয়ের বিভিন্ন প্রান্তে সেই কেক পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।
১৩১৪
দেবিশা তাঁর পিঠে সূর্যের নামে একটি ট্যাটু করিয়েছেন। যুগলকে মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন পার্টিতে অতিথি হিসাবে দেখা যায়। পোষ্যদের সঙ্গেও সমাজমাধ্যমে ছবি পোস্ট করেন দু’জনে।
১৪১৪
সূর্যের পাশাপাশি দেবিশাও সমাজমাধ্যমে তাঁর অনুরাগীমহল তৈরি করেছেন। এখনও পর্যন্ত ইনস্টাগ্রামে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা আড়াই লক্ষের গণ্ডি পেরিয়েছে।