সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙার আগে রাশিয়ারই অংশ ছিল জর্জিয়া। সেই জর্জিয়াতেই একটি তীব্র রাজনৈতিক আন্দোলন দানা বাঁধছে, যা থেকে শুরু হয়েছে দেশব্যাপী বিক্ষোভ। জর্জিয়ার ইউরোপীয় ইউনিয়নের অংশ হওয়া উচিত কি না তা নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত। রাস্তায় নেমেছেন হাজার হাজার মানুষ। বিগত পাঁচ দিন ধরে সেই বিক্ষোভ তীব্রতর হচ্ছে।
জর্জিয়ার সাধারণ নাগরিকদের একাংশও প্রেসিডেন্টের সুরে কথা বলছেন। সে দেশের পার্লামেন্ট বয়কটের ডাক দিয়েছেন তাঁরা। একই সঙ্গে নবনির্বাচিত সরকার ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের আলোচনা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে রাজনৈতিক উত্তাপ বেড়েছে। রাস্তায় নেমেছেন হাজার হাজার নাগরিক। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বহু মানুষ আহত হয়েছেন। আটকের সংখ্যা আড়াইশো পেরিয়েছে।
আলোচনার আন্তর্জাতিক উদ্যোগও ভেস্তে যায়। অন্য দিকে, সার্বিয়া থেকে কসোভো স্বাধীন হওয়ার পরে অসেশিয়ানদের দাবি জোরদার হয়। ক্ষমতা ভাগ করে নিতে রাজি হয় না তারা। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাত থেকে স্কিনভালি (দক্ষিণ অসেশিয়ার রাজধানী) মুক্ত করার কথা বলে জর্জিয়ার সরকার। রাশিয়ার চক্রান্তের গন্ধ পায় তারা। ২০০৮-এর যুদ্ধে ঢুকে পড়ে রাশিয়া। মস্কোর সাহায্যে নিজেদের এলাকা দখল করে নেয় দক্ষিণ অসেশিয়া। জর্জিয়ার জন্য সেই অতীত ভোলার নয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy