পুলিশের ওই আধিকারিক বলেন, ‘‘করাতটির ফরেন্সিক পরীক্ষার পর সেটির সঙ্গে অপরাধের জায়গা থেকে উদ্ধার রক্তের নমুনা মিলিয়ে দেখা হবে। রক্তের নমুনার সঙ্গে শ্রদ্ধার রক্ত মিলে গেলে তবেই এই করাতটিকে খুনের পর ব্যবহৃত অস্ত্র হিসাবে প্রমাণ করা যাবে।’’ প্রসঙ্গত, আফতাবের ফ্ল্যাটের রান্নাঘর থেকে রক্তের দাগ মিলেছিল।
তদন্তকারীদের কথায়, ‘‘সম্প্রতি আফতাবদের ফ্ল্যাটে কোনও কাঠের বা রঙের কাজ করা হয়নি। তা ছাড়া, তাঁদের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎ করতেও বিশেষ কেউ আসতেন না। এমনকি, আফতাব নিজের রান্না করতেন না। অনলাইনে খাবার অর্ডার দিতেন। যেগুলি তাঁর ফ্ল্যাটের দরজায় বা বিল্ডিংয়ের প্রধান দরজায় রেখে চলে যেতেন ফু়ড ডেলিভারি সংস্থার কর্মীরা। ফলে ফ্ল্যাটে ওই করাতটি কেন রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’’
তদন্তকারীদের আরও দাবি, ‘‘১৮ মে সন্ধ্যায় নয়, দুপুর থেকে আফতাব এবং শ্রদ্ধার মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি শুরু হয়েছিল। মুম্বই থেকে দিল্লিতে আসায় আপত্তি ছিল আফতাবের। তাতেই শ্রদ্ধার সন্দেহ হয় যে কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন আফতাব। অন্য মহিলার সঙ্গে আফতাবের হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজও দেখে ফেলেছিলেন শ্রদ্ধা। যা নিয়ে তাঁদের সম্পর্কে টানাপড়েন চলছিল।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy