উচ্ছ্বাসের জোয়ার আপ শিবিরে।
দিল্লিতে জয়ের পথে অরবিন্দ কেজরীবালের আম আদমি পার্টি। প্রথম থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল তারা। মঙ্গলবার গণনা শুরু হতেই সেই আত্মবিশ্বাস এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে আপের। ট্রেন্ড যে পথে এগোচ্ছে তাতে ফের ক্ষমতায় আসতে চলেছেন অরবিন্দ কেজরীবাল। বুথফেরত সব সমীক্ষাতেও এই ইঙ্গিতটাই ছিল। এ দিন সকাল থেকেই আপ-এর কার্যালয়ের সামনে কর্মী-সমর্থকরা ভিড় জমাতে শুরু করেন। গণনা যত এগোচ্ছে আপ কর্মীদের উচ্ছ্বাসও বাড়ছে।
রোহিণীতে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী বিজেন্দ্র গুপ্ত।
পটেল নগরে পিছিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী কৃষ্ণা তিরথ।
রোহিণী, হরিনগর এবং প্রতাপগঞ্জে আপ-বিজেপির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে।
তিমারপুরে পিছিয়ে বিজেপির সুরেন্দ্র পাল সিংহ।
কালকাজিতে এগিয়ে আপ প্রার্থী অতিশী মারলেনা।
মডেল টাউনে পিছিয়ে বিজেপি প্রার্থী কপিল মিশ্র।
दिल्ली के लोगों की जीत होगी ... https://t.co/aMJ49Xsie6
— AAP (@AamAadmiParty) February 11, 2020
গাঁধীনগরে পিছিয়ে কংগ্রেসের অরবিন্দ সিংহ লাভলি।
বাবরপুর কেন্দ্র থেকে এগিয়ে আপ প্রার্থী গোপাল রাই।
সঙ্গমবিহার কেন্দ্রে পিছিয়ে কীর্তি আজাদের স্ত্রী তথা কংগ্রেস প্রার্থী পুনম আজাদ।
নয়াদিল্লি কেন্দ্রে এগিয়ে অরবিন্দ কেজরীবাল।
মঙ্গলপুরী কেন্দ্রে এগিয়ে আপ প্রার্থী রাখি বিড়লা।
রাজেন্দ্রনগর কেন্দ্রে এগিয়ে আপ প্রার্থী রাঘব চাড্ডা।
আপ-এর প্রধান কার্যালয়। ছবি: টুইটার
গাঁধীনগর কেন্দ্রে পিছিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী অরবিন্দ লাভলি।
হরিনগর কেন্দ্র থেকে প্রথমে এগিয়ে থাকলেও পরে পিছিয়ে পড়েন বিজেপি প্রার্থী টি এস বাগ্গা।
দলীয় দফতরে রাজেন্দ্রনগর কেন্দ্রের আপ প্রার্থী রাঘব চাড্ডা। ছবি: টুইটার
ওখলায় এগিয়ে আপ প্রার্থী আমানাতুল্লা খান।
পটপড়গঞ্জ কেন্দ্রে পিছিয়ে গেলেন আপ প্রার্থী মণীশ সিসৌদিয়া।
রোহিনী কেন্দ্রে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী বিজেন্দ্র গুপ্ত।
চাঁদনি চকে পিছিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী অলকা লাম্বা।
এক দিকে দিল্লিবাসীর জন্য কেজরীবাহিনীর কাজের তালিকা, অন্য দিকে বিজেপির জাতীয়তাবাদী প্রচার, তার মধ্যেই সিএএ-এনআরসি-এনপিআর আর শাহিন বাগের উত্থান— নানা ইস্যুর ঘনঘটায় এ বারের দিল্লি-ভোট হয়েছে।
ভোটের পর সব বুথ-ফেরত সমীক্ষার ফলাফলই বলেছে, এ বারও জিতে ক্ষমতায় আসছে আম আদমি পার্টি (আপ)। এই ধরনের সমীক্ষা অবশ্য কখনওই শেষ কথা বলে না। বহু সময়ে বাস্তব ফল যে সমীক্ষার সঙ্গে মেলে না, তা-ও প্রমাণিত। তবে, সাধারণ প্রবণতা হিসেবে এই ধরনের সমীক্ষা স্বীকৃত।
গত বিধানসভা ভোটে (২০১৫ সালে) দিল্লির ৭০টি আসনের মধ্যে ৬৭টিতেই জিতেছিল (আপ)। কিন্তু ২০১৯-এ অর্থাত্ গত লোকসভা ভোটে, চিত্রটা একদম উল্টে যায়। ৭০টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৬৫টিতে এগিয়ে ছিল বিজেপি। পাঁচটিতে কংগ্রেস। আপ একটিতেও নয়। লোকসভার সাতটি আসনের সাতটিতেই জেতে বিজেপি।
২০১৪ সালের লোকসভা ভোট, যে ভোটে জিতে প্রথম বার প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদী, সেই ভোটেও বিজেপি দিল্লিতে সাতে সাত জিতেছিল। কিন্তু পরের বছরই বিধানসভা ভোটে আপ স্রোতে ভেসে গিয়েছিল বিজেপি।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy