দেশে মোট আক্রান্ত হলেন ৭৮ লক্ষ ১৪ হাজার ৬৮২ জন। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।
দেশের দৈনিক করোনাভাইরাস সংক্রমণ গত ৬ দিন ধরে ৫০ হাজারের গণ্ডিতেই ঘোরাফেরা করছে। দৈনিক মৃত্যু গত কয়েক মাসের তুলনায় কম। সক্রিয় রোগী কমার পাশাপাশি সংক্রমণের হারও গত ৪ দিন ধরে ৫ শতাংশের কম। তবে সারা দেশে সংক্রমণের হার কমলেও দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গে সংক্রমণ বৃদ্ধি চিন্তা বাড়াচ্ছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫৩ হাজার ৩৭০ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। যার জেরে দেশে মোট আক্রান্ত হলেন ৭৮ লক্ষ ১৪ হাজার ৬৮২ জন। ওই সময়কালে আমেরিকা ও ব্রাজিলে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ৮৩ হাজার ও ৩০ হাজার। এক সময় আমেরিকার দৈনিক আক্রান্তের থেকে ভারতের দৈনিক আক্রান্ত বেশি হয়েছিল। কিন্তু ভারতে দৈনিক সংক্রমণ কমলেও গত কয়েক দিনে আমেরিকাতে তা লাফিয়ে বাড়ছে। আমেরিকাতে এখনও অবধি মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪ লক্ষ ৮৯ হাজার জন। তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে ৫৩ লক্ষ ৫৩ হাজার জন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫৩ হাজার ৩৭০ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। যার জেরে দেশে মোট আক্রান্ত হলেন ৭৮ লক্ষ ১৪ হাজার ৬৮২ জন। ওই সময়কালে আমেরিকা ও ব্রাজিলে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ৮৩ হাজার ও ৩০ হাজার। এক সময় আমেরিকার দৈনিক আক্রান্তের থেকে ভারতের দৈনিক আক্রান্ত বেশি হয়েছিল। কিন্তু ভারতে দৈনিক সংক্রমণ কমলেও গত কয়েক দিনে আমেরিকাতে তা লাফিয়ে বাড়ছে। আমেরিকাতে এখনও অবধি মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪ লক্ষ ৮৯ হাজার জন। তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে ৫৩ লক্ষ ৫৩ হাজার জন।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
দেশে কোভিড আক্রান্তদের সুস্থ হওয়ার হার প্রথম থেকেই আশাব্যঞ্জক। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৭০ লক্ষ ১৬ হাজার ৪৬ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হয়েছেন। যা গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। দেশের মোট আক্রান্তের প্রায় ৯০ শতাংশ বেশি সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সুস্থ হয়েছেন ৬৭ হাজার ৫৪৯ জন। গত কয়েক দিনে নতুন আক্রান্তের থেকে সুস্থ বেশি হওয়ায় কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা ৭ লক্ষের কম। এখন দেশে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬ লক্ষ ৮০ হাজার ৬৮০ জন।
প্রতি দিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। গত কয়েক দিন ধরেই তা ৫ শতাংশের কম। আজ তা ৪.২০ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১২ লক্ষ ৬৯ হাজার ৪৭৯ জনের।
প্রতি দিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। গত কয়েক দিন ধরেই তা ৫ শতাংশের কম। আজ তা ৪.২০ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১২ লক্ষ ৬৯ হাজার ৪৭৯ জনের।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
করোনাভাইরাস ভারতে ইতিমধ্যেই ১ লক্ষের বেশি মানুষের প্রাণ কেড়েছে। যদিও ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলির তুলনায় ভারতে মৃত্যুহার অনেক কম। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ৬৫০ জন মারা গিয়েছেন। এ নিয়ে ১ লক্ষ ১৭ হাজার ৯৫৬ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। তার মধ্যে ৪৩ হাজার ১৫ জন মারা গিয়েছেন মহারাষ্ট্রেই। তামিলনাড়ু ও কর্নাটকে মোট মৃত্যু যথাক্রমে ১০ হাজার ৮৫৮ এবং ১০ হাজার ৮২১। উত্তরপ্রদেশ ও অন্ধ্রপ্রদেশে মৃত্যু সংখ্যা সাড়ে ৬ হাজার পার করেছে। দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গে তা ৬ হাজার ছাড়িয়ে বাড়ছে। করোনার জেরে প্রাণহানি প়ঞ্জাবে ৪ হাজার ও গুজরাতে সাড়ে ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। মধ্যপ্রদেশেও মৃত ২হাজার ৮৫৫। হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীর, ছত্তীসগঢ়, তেলঙ্গানা, কেরল, ওড়িশা, বিহারে মোট মৃত্যু ১ হাজারের বেশি। দেশের বাকি রাজ্যেগুলিতে মোট মৃত্যু ১ হাজারের কম।
করোনাভাইরাস ভারতে ইতিমধ্যেই ১ লক্ষের বেশি মানুষের প্রাণ কেড়েছে। যদিও ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলির তুলনায় ভারতে মৃত্যুহার অনেক কম। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ৬৫০ জন মারা গিয়েছেন। এ নিয়ে ১ লক্ষ ১৭ হাজার ৯৫৬ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। তার মধ্যে ৪৩ হাজার ১৫ জন মারা গিয়েছেন মহারাষ্ট্রেই। তামিলনাড়ু ও কর্নাটকে মোট মৃত্যু যথাক্রমে ১০ হাজার ৮৫৮ এবং ১০ হাজার ৮২১। উত্তরপ্রদেশ ও অন্ধ্রপ্রদেশে মৃত্যু সংখ্যা সাড়ে ৬ হাজার পার করেছে। দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গে তা ৬ হাজার ছাড়িয়ে বাড়ছে। করোনার জেরে প্রাণহানি প়ঞ্জাবে ৪ হাজার ও গুজরাতে সাড়ে ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। মধ্যপ্রদেশেও মৃত ২হাজার ৮৫৫। হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীর, ছত্তীসগঢ়, তেলঙ্গানা, কেরল, ওড়িশা, বিহারে মোট মৃত্যু ১ হাজারের বেশি। দেশের বাকি রাজ্যেগুলিতে মোট মৃত্যু ১ হাজারের কম।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
মৃত্যুর মতো সংক্রমণের নিরিখেও দেশের শীর্ষে মহারাষ্ট্র। এখনও অবধি ১৬ লক্ষ ৩২ হাজার লোক আক্রান্ত হয়েছেন সেখানে। যদিও দৈনিক সংক্রমণ সেখানে আগের থেকে অনেক কম। অন্ধ্রপ্রদেশে মোট সংক্রমণ ৮ লক্ষ ছাড়াল। ৭ লক্ষ ৯৩ হাজার জন আক্রান্ত হয়েছেন কর্নাটকে। তামিলনাড়ুতে মোট আক্রান্ত ৭ লক্ষ পার করেছে। ৪ লক্ষ ৬৬ হাজার আক্রান্ত নিয়ে দেশের পঞ্চম স্থানে উত্তরপ্রদেশ। তার পরই রয়েছে কেরল। সেখানে মোট আক্রান্ত ৩ লক্ষ ৭৭ হাজারে পৌঁছেছে। দিল্লিতে মোট আক্রান্ত ৩ লক্ষ ৪৮ হাজার। পশ্চিমবঙ্গে ৩ লক্ষ ৪১ হাজার। ওড়িশা ২ লক্ষ ৭৭ হাজার ও তেলঙ্গানাতে ২ লক্ষ ৩০ হাজার জন এখনও অবধি আক্রান্ত হয়েছেন। বিহার ও অসমে মোট আক্রান্ত ২ লক্ষ পেরিয়েছে। রাজস্থান, গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগঢ়, হরিয়ানায় মোট আক্রান্ত দেড় লক্ষ ছাড়িয়েছে। পঞ্জাবে মোট আক্রান্ত ১ লক্ষ ৩০ হাজার। ঝাড়খণ্ড, জম্মু ও কাশ্মীর, উত্তরাখণ্ড, গোয়া, ত্রিপুরার মতো রাজ্যগুলিতে মোট আক্রান্ত এখনও ১ লক্ষ পেরোয়নি।
মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ুর মতো রাজ্যে দৈনিক আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। উত্তরপ্রদেশ, বিহার, অসমও তা নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু কর্নাটকে গত ৩ দিনে তা ৫ হাজারে নেমে এসেছে। কেরলে তা এখনও লাগামছাড়া। দিল্লি এবং পশ্চিমবঙ্গে দৈনিক সংক্রমণ হচ্ছে ৪ হাজারের বেশি। রাজস্থান, ছত্তীসগঢ়ের নতুন সংক্রমণও চিন্তা বাড়াচ্ছে।
পশ্চিমবঙ্গেও বাড়ছে দৈনিক সংক্রমণ। ইতিমধ্যেই তা ৪ হাজারে পৌঁছেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ১৪৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন রাজ্যে। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা হলেন ৩ লক্ষ ৪১ হাজার ৪২৬ জন। যদিও এর মধ্যে ২ লক্ষ ৯৮ হাজার জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। রাজ্যে মোট ৬ হাজার ৩৬৮ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনাভাইরাস।
পশ্চিমবঙ্গেও বাড়ছে দৈনিক সংক্রমণ। ইতিমধ্যেই তা ৪ হাজারে পৌঁছেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ১৪৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন রাজ্যে। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা হলেন ৩ লক্ষ ৪১ হাজার ৪২৬ জন। যদিও এর মধ্যে ২ লক্ষ ৯৮ হাজার জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। রাজ্যে মোট ৬ হাজার ৩৬৮ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনাভাইরাস।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy