গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
অনেকটাই কমল দেশে করোনার নতুন সংক্রমণ। বেড়েছে সুস্থতার সংখ্যাও। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রবিবারের প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ১৮ হাজার ৭৩২ জন। যা গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম। ফলে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ১৮ লক্ষ ৭ হাজার ৮৫০।
অন্য দিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ৪৩০ জন। সুস্থতার হারও একটু একটু করে বাড়ছে। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৯৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৫৩৮ জন। দেশে সুস্থতার হার ৯৮.৫১ শতাংশ।
সংক্রমণ তো কমছেই, পাশাপাশি মৃত্যুর হারও নেমেছে অনেকটাই। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ২৭৯ জনের।
দেশের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি মহারাষ্ট্রের। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ লক্ষ ১৬ হাজার ২৩৬। গত ২৪ ঘণ্টায় এই রাজ্যে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৩ হাজার মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ৬০ জনের। মহারাষ্ট্রের পরে যে সব রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি এখনও গুরুতর তার মধ্যে রয়েছে কর্নাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং কেরল।
দেশের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি মহারাষ্ট্রের। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ লক্ষ ১৬ হাজার ২৩৬। গত ২৪ ঘণ্টায় এই রাজ্যে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৩ হাজার মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ৬০ জনের। মহারাষ্ট্রের পরে যে সব রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি এখনও গুরুতর তার মধ্যে রয়েছে কর্নাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং কেরল।
পশ্চিমবঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ২৫৩ জন। যা ১৪ জুলাইয়ের পর সর্বৃনিম্ন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে ৫ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮ জন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে তার মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫ লক্ষ ২২ হাজার ৩৩১ জন।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
প্রতি দিন যে সংখ্যক কোভিড টেস্ট করা হয়, তার মধ্যে যত শতাংশের রিপোর্ট পজিটিভ আসে, তাকেই ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার বলা হয়। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী রবিবার সংক্রমণের হার ১.৯৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড টেস্ট হয়েছে ৯ লক্ষ ৪৩ হাজার ৩৬৮ জনের।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
দেশে সংক্রমণের সংখ্যা কমলেও নতুন করে উদ্বেগ ছড়াচ্ছে করোনার নতুন স্ট্রেন। ইতিমধ্যেই ব্রিটেন থেকে বেশ কয়েক জন দেশে ফিরেছেন। তাঁদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত নতুন স্ট্রেনের খোঁজ মেলেনি বলে দাবি সরকারের। তবে এ ক্ষেত্রে কোনও রকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না কেন্দ্র। বিশেষ করে দেশে সংক্রমণের হার যখন নিম্নগামী। তাই নতুন স্ট্রেন চিহ্নিত করতে ইতিমধ্যেই টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে।
দেশে সংক্রমণের সংখ্যা কমলেও নতুন করে উদ্বেগ ছড়াচ্ছে করোনার নতুন স্ট্রেন। ইতিমধ্যেই ব্রিটেন থেকে বেশ কয়েক জন দেশে ফিরেছেন। তাঁদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত নতুন স্ট্রেনের খোঁজ মেলেনি বলে দাবি সরকারের। তবে এ ক্ষেত্রে কোনও রকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না কেন্দ্র। বিশেষ করে দেশে সংক্রমণের হার যখন নিম্নগামী। তাই নতুন স্ট্রেন চিহ্নিত করতে ইতিমধ্যেই টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy