দুর্গাবাড়িতে পশুপাখি বলি বন্ধের নোটিস। আগরতলায়। নিজস্ব চিত্র
আদালতের রায়ে ৫২৫ বছর পর বদলে গেল রীতি। ত্রিপুরার রাজাদের দুর্গাবাড়িতে পূজা হল কোনও রকম বলি ছাড়াই। ১৯৪৯-এ ত্রিপুরার ভারতভুক্তির সময়ে চুক্তি হয়েছিল, রাজাদের সমস্ত ধর্মীয় স্থানে পুজার্চনা যথারীতি চলবে। এবং সব খরচ রাজ্য সরকার বহন করবে। সেটাই চলে আসছে। পুজোর সময় মহিষ ও পাঁঠা বলির প্রচলন ছিল এখানে। কিন্তু গত ২৪ সেপ্টেম্বর ত্রিপুরার কোনও মন্দিরে পশু এবং পাখি বলি দেওয়া যাবে না বলে রায় দিয়েছে রাজ্যের হাইকোর্ট। রায় মেনে এ বার বলি দেওয়া হয়নি।
পশ্চিম জেলার জেলাশাসক দুর্গাবাড়ির প্রধান সেবায়েত। মন্দিরে পূজা দেখাশোনার জন্য দেবার্চন বিভাগ রয়েছে তাঁর অধীনে। দেবার্চন বিভাগের আধিকারিক নান্টুরঞ্জন দাস বলেন, ‘‘আমরা আদালতের রায়কে মান্যতা দিয়ে মন্দিরে বিজ্ঞপ্তিও লাগিয়ে দিয়েছি। এই রায়ে রাজ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। রাজ্যের আইনমন্ত্রী রতনলাল নাথ উচ্চ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করবেন বলে জানিয়েছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy