দীপার ‘ডাক্তারবাবু’ কি বাস্তবে প্রেম করেন? ছবি: সংগৃহীত।
পুজোর ঢাকে কাঠি পড়তে এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। কেনাকাটা থেকে প্রস্তুতি, সব কিছুই প্রায় শেষের দিকে। নিয়ন আলোয় সেজে উঠছে উৎসবের শহর। কিন্তু এত আনন্দ-আয়োজনের আঁচ কি টলিপাড়ায় পড়েছে? পুজোর প্রস্তুতি কত দূর এগোল সেখানে? ধারাবাহিকের শুটিং চলছে জোরকদমে। তাই পুজোর শপিং করতে যেতে পারেননি টলিপাড়ার ‘চকোলেট বয়’ দিব্যজ্যোতি দত্ত। সূর্য নামেই তাঁকে অধিকাংশ মানুষ চেনেন এখন। ‘অনুরাগের ছোঁয়া’র ডাক্তারবাবু অবশ্য আনন্দবাজার অনলাইনকে জানালেন, সারা বছরই টুকটাক করে শপিং চলতে থাকে। তাই আলাদা করে পুজোর সময় নতুন জামাকাপড় কেনার তেমন হুজুগ নেই। তবে নতুন জামা কিনবেন না, এমন নয়। ইতিমধ্যেই বোনের থেকে পুজোর উপহার পেয়ে গিয়েছেন দিব্যজ্যোতি। বাবা-মা এখনও কিছু দেননি। কাজের চাপ একটু কমলেই একসঙ্গে শপিং করতে যাবেন।
তবে এ বার পুজোয় দিব্যজ্যোতির ঠিকানা হতে পারে জঙ্গল অথবা পাহাড়। পুজোয় কলকাতায় না থাকার সম্ভাবনা বেশি অভিনেতার। তবে যে হেতু হাতে কিছু দিন সময় রয়েছে, তাই এখনও ঠিক করেননি কোথায় যাবেন। তবে কিছু দিন খানিক অন্য পরিবেশে কাটিয়ে আসতে চান।
শরতের আকাশে পেঁজা তুলোর মতো মেঘের ভিড়ে মাঝেমাঝেই ভেসে বেড়াচ্ছে প্রেমের রামধনু। পুজো প্রেমের একটা আলাদা আমেজই রয়েছে। পুজো প্রেমের রং কি কখনও দিব্যজ্যোতির মনে লেগেছে? অভিনেতার কথায়, ‘‘পুজোয় প্রেম হয়নি। পুজোর সময়ে প্রেমে পড়লে ঠিক কেমন অনুভূতি হয়, সেটাও অচেনা। তবে পুজোয় প্রেম কিন্তু মন্দ না।’’
দিব্যজ্যোতির প্রেম নিয়ে টলিপাড়ায় কানাঘুষো কম নেই। তবে অভিনেতার দাবি, তিনি প্রেম করছেন না। কোনও সম্পর্কেও জড়াননি। পুজোয় না হয় প্রেম হয়নি, তাই বলে কি জীবনে কখনও প্রেমে পড়েননি অভিনেতা? লাজুক হেসে নায়ক বলেন, ‘‘ক্লাস এইটে এক জনকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিন্তু উল্টো দিক থেকে সাড়া পাইনি। তার পর পছন্দ অনেককেই হয়েছে, কিন্তু বলিনি কখনও। অনেকেই এ জন্য আমাকে বলে, তোর জীবন তো সাদাকালো। তবে আমি সব সময় বলি, আমার জীবন হয় সাদা কিংবা কালো।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy