টক দই বেঁচে গেলেও ফেলে দেবেন না। ছবি: সংগৃহীত।
শেষপাতে টক দই খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা— অনেকেরই ফ্রিজে সারা বছরই টক দই থাকে। দইয়ের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুব কমই আছে। টক দইয়ের গুণের শেষ নেই। রান্নায় স্বাদ আনা থেকে শরীর ঠান্ডা রাখা— সবেতেই টক দই জনপ্রিয়। অনেক সময় খাওয়ার পরেও অনেকটা টক দই বেঁচে যায়। বাসি হয়ে গেলে টক দইয়ের কোনও গুণ থাকে না। ফলে বেঁচে যাওয়া টক দই দিয়ে কী করবেন, অনেকেই তা বুঝতে পারেন না। ফেলে না দিয়ে বরং বাড়তি টক দই ব্যবহার করতে পারেন অন্য ভাবে।
স্মুদি
বর্ষাকালেও গ্রীষ্মের অস্বস্তি বজায় আছে। শরীর ঠান্ডা করতে দই দিয়ে বানাতে পারেন সুস্বাদু স্মুদি। বাড়িতে ফল থাকলে টুকরো করে কেটে নিন। দই আর ফল একসঙ্গে মিক্সিতে ঘুরিয়ে নিলেই তৈরি স্মুদি। উপর থেকে বরফকুচি ছড়িয়ে দিলে খেতে মন্দ লাগবে না। মন-প্রাণও জুড়িয়ে যাবে।
ম্যারিনেশন
মাংসের স্বাদ কেমন হবে তা অনেকটাই নির্ভর করে ম্যারিনেশনের উপর। মাছ হোক কিংবা মাংস, টক দই হল ম্যারিনেশনের অপরিহার্য উপাদান। ফ্রিজে মাংস থাকলে বেঁচে যাওয়া টক দই দিয়ে ম্যারিনেশন করে রাখতে পারেন।
স্যালাড
স্বাস্থ্যকর স্যালাড সুস্বাদু করে তুলতে দই ব্যবহার করতে পারেন। লেবুর রস, রসুন কুচি, নানা ধরনের মশলা এবং দই দিয়ে স্যালাড বানালে সুন্দর খেতে হবে। স্যালাড খাইয়েই অতিথির মন জয় করে নিতে পারেন।
ফেস মাস্ক
টক দই শুধু শরীরের যত্ন নেয় না। রূপচর্চাতে কাজে লাগাতে পারেন টক দই। বেঁচে যাওয়া টক দিয়ে বানাতে পারেন ঘরোয়া ফেস মাস্ক। টক দইয়ের সঙ্গে এক চিমটে হলুদ, বেসন আর অ্যালো ভেরা মিশিয়ে প্যাক বানান। পুজোর আগে সপ্তাহে তিন দিন মাখলেই ট্যান চলে যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy