প্রতীকী ছবি।
স্বাস্থ্য বিমা করার কথা এখন অধিকাংশেই ভাবেন। সামর্থ যেমন হোক, সে অনুযায়ী চেষ্টা করা হয় বিমা করে রাখার। যতটুকুই সাহায্য পাওয়া যায়, বিপদের সময়ে তা-ই মনে হয় অনেক।
কিন্তু তাই বলে যে কোনও বিমা করলেই কি লাভ হয়? তা কিন্তু নয়। অনেক সময়েই দেখা যায়, কিছু না জেনেই শুধু টাকার অঙ্কটুকু শুনে বিমা করে নেন কেউ কেউ। তার জেরে বাড়ে সমস্যা। কারণ কাজের সময়ে আসলে বিশেষ সাহায্যই হয়তো মেলে না। ফলে স্বাস্থ্য বিমা বাছার আগে কয়েকটি কথা মনে রাখা জরুরি। যাতে সে বিমা সত্যি বিপদের সময়ে কিছুটা সাহায্য করে।
স্বাস্থ্য বিমা করার আগে কী কী মনে রাখবেন?
১) নির্দিষ্ট সেই বিমার আওতায় শহরের কোন কোন হাসপাতালে বিনা নগদে চিকিৎসা করানো যাবে, তা জানা জরুরি। যেন এমন না হয় যে সব জায়গায় আগে টাকা দিয়ে, পরে বিমার টাকা পাচ্ছেন। তা হলে সমস্যার সময়ে দৌড়াদৌড়ি কমবে না।
২) বিমার প্ল্যানের ধরন জেনে নিন। বেস প্ল্যানে হাসপাতালের কতটা খরচ দেওয়া হচ্ছে, তা জানা জরুরি। এর পরে আসে টপ আপের প্রসঙ্গ। কিন্তু সেটি আলাদা। আগে বেস প্ল্যান ভাল ভাবে বোঝা জরুরি।
৩) বিমার ধরনটি কী? যদি পরিবারের সকলের বিমা একসঙ্গে করে থাকেন, তবে জানুন তার কভারেজ কী ভাবে পাওয়া যাবে। পরিবারের প্রত্যেকের নির্দিষ্ট কোনও মূল্য ধার্য থাকছে, না কি একত্রে একটি মূল্য পরিবারের সকলের নামে ধরা থাকছে।
৪) প্রতি বিমার প্ল্যানে হাসপাতালের ঘরের ভাড়া আলাদা করে ধার্য করা হয়। আপনি যে বিমা বেছে নিচ্ছেন, তাতে কত টাকা পর্যন্ত হাসপাতালের বেড ভাড়া দেওয়া হবে, তা জেনে নিন।
৫) প্রতি বছর বিমার জন্য অনেকটা করে টাকা দিতে হবে। বয়সের সঙ্গে সে টাকার অঙ্ক বাড়বেও। কিন্তু যত কম বয়সেই সে বিমা করুন না কেন, আগামীতে কত শতাংশ বাড়তে পারে বিমার মূল্য, তা জেনে নিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy