মুঠো ফোনের বার্তা বিনিময়ে প্রেম হওয়া বা ভাঙার পূর্বাভাস
পূর্বাভাস পাওয়াই যায়। সবের। সে প্রেম হওয়ার হোক, বা ভাঙার। সবই তো মরসুম বদলের মতোই। আর সে সব সঙ্কেত বুঝে নিয়ে চলতে জানলে সমস্যাও আসে কম।
লোকে বলে, আগে ছিল সামনাসামনি কথা বলার যুগ। তখন মুখের ভঙ্গি, হাসি, চোখের চাহনি দেখে বোঝা যেত। এখন গলার স্বর শোনাও সব সময়ে যায় না। বাক্যালাপ হয় লিখেই। তাও আবার যথা সম্ভব কম শব্দ ব্যয় করে। এমন পরিস্থিতিতে কী ভাবে বোঝা যাবে এক জন পুরুষ আর এক জন মহিলাকে পছন্দ করছেন, কি করছেন না? রইল ৩টি উপায়।
কে প্রথম
কথা না হয় লিখেই হচ্ছে। কিন্তু তা শুরু করছেন কে? কখনও তো অপর মানুষটির উদ্যোগ দেখা যাওয়া প্রয়োজন। যদি কখনওই বাক্যালাপ তাঁর তরফ থেকে শুরু না হয়, তবে বুঝতে হবে, ততটাও আগ্রহী নন সেই পুরুষ।
উত্তর
কথা শুরুর পরে কত ক্ষণে উত্তর আসছে? সঙ্গে সঙ্গে? নাকি কিছুটা পরে? যদি সব উত্তর আসতেই সময় লাগে, তবে ইঙ্গিতটা বুঝে নেওয়া ভাল। এর মানে কখনওই অতি আগ্রহী নন তিনি কথা এগিয়ে নিয়ে যেতে।
ব্যস্ত
কথায় কথায় কি ব্যস্ততার প্রসঙ্গ ওঠে? কাজের চাপ অনেকেরই থাকে। তবে প্রিয়জনের সঙ্গে বার্তা বিনিময়ের সময় তার মধ্যেই খুঁজে নিতে হয়। যদি কাজের ব্যস্ততার কারণে কখনও কথা বলার সুযোগ না পান তিনি, তবে বুঝতে হবে এ বাক্যালাপ তাঁর কাছে অগ্রাধিকার পাচ্ছে না।
যোগাযোগ রাখার তাগিদ যদি অন্য তরফ থেকে না-ই থাকে, তবে নিজের মতো করে তা বুঝে নেওয়া জরুরি। না হলে কষ্ট পেতে হবে অনেক বেশি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy