প্রতীকী ছবি।
শিক্ষককে শ্রদ্ধা জানানোর আলাদা কোনও দিন হয় না। তবু, আর সব কিছুর মতোই, এর জন্যেও একটি দিন বরাদ্দ। ৫ সেপ্টেম্বর, সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের জন্মদিনে আমরা স্মরণ করি শিক্ষক ও গুরুদের। তাঁরা কেবল পঠনপাঠনের ক্ষেত্রে নয়, জীবনে চলার পথেও আমাদের পাথেষয়। কিন্তু এই অতিমারির পরিস্থিতিতে এখন দুরূহ হয়ে গিয়েছে সাক্ষাৎ। দেখা করে ন্যূনতম কুশল বিনিময়, শ্রদ্ধাজ্ঞাপনও এখন সহজ নয়। সহায় এখন কেবল নেটমাধ্যম। তবে দেখা করার উপায় নেই বলেই যে সম্ভব নয় শিক্ষক দিবস পালন, এমনটাও নয়। প্রযুক্তির উন্নতির দৌলতেই এখন আপনার হাতের কাছেই রয়েছে অনেক অভিনব উপায়। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী—
১) উদ্যাপনের এক জনপ্রিয় প্রকাশ হল কেক। বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সাইটে গিয়ে আপনার পছন্দের দোকান থেকে পাঠাতে পারেন শিক্ষকের প্রিয় ফ্লেভারের কেক। উপরে লিখেও দিতে পারেন কোনও বার্তা।
২) কেকের মতো ফুলও ভালবাসা জানানোর এক প্রচলিত প্রতীক। প্রিয় শিক্ষকের ঠিকানা জেনে নিয়ে তাঁকে অনলাইনের কোনও সাইট থেকে পাঠাতে পারেন একগুচ্ছ রং বেরঙের ফুল।
৩) ভিডিয়ো কল করতে পারেন আপনার শিক্ষককে। ভিডিয়ো কল এমন একটি মাধ্যম যা দূরত্বের অনুভূতিকে কমিয়ে আনতে পারে অবিশ্বাস্য ভাবে। এত দিন পরে ছাত্র/ছাত্রীর মুখদর্শনে উৎফুল্ল হবেই শিক্ষক নিজেও।
৪) যতই দামি উপহার কিনুন বা পাঠান, নিজের হাতে তৈরি করে কিছু পাঠানোর কোনও বিকল্প নেই— তা চিঠি হোক, বা রান্না, কিংবা কোনও কার্ড। হাতে বানানো কার্ড পাঠাতে পারেন ডিজিটাল মাধ্যমে, ওয়াটস্যাপ বা ই-মেল মারফত।
৫) পুরোনো দিনের মতো পোস্ট কার্ড পাঠাতে পারেন। হয়তো তা পৌঁছাতে কিছু দিন সময় লাগবে, কিন্তু দেরিতে হলেও হাতে লেখা পোস্ট কার্ডের এক আবেদন আছে যা এই ডিজিটাল যুগেও অমলিন।
৬) নিজের হাতের রান্নাও পাঠাতে পারেন শিক্ষককে। সহায় সেই নেটমাধ্যম। সাইটে গিয়ে বুক করলে আপনার বাড়ি থেকে রান্না নিয়ে পৌঁছে দেওয়া হবে শিক্ষকের বাড়িতে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy