Advertisement
৩১ অক্টোবর ২০২৪
Sweet Shelflife

উৎসবের আবহে ফ্রিজে মণ্ডা-মিঠাই উপচে পড়ছে, কোন মিষ্টি কত দিনের মধ্যে খেয়ে না নিলে নষ্ট হয়ে যাবে?

প্রতিটি মিষ্টির আলাদা আলাদা মেয়াদকাল আছে। সেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না খেলে মিষ্টির স্বাদ এবং মান নষ্ট হতে শুরু করে। কোন মিষ্টি কত দিনের মধ্যে খেয়ে নেবেন?

মিষ্টিরও আছে মেয়াদকাল।

মিষ্টিরও আছে মেয়াদকাল। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৪ ১৩:১৮
Share: Save:

শহরজুড়ে উৎসবের মরসুম। দুর্গাপুজো শেষ হতে না হতেই দীপাবলির আলো জ্বলে উঠেছে। দু’দিন পরেই ভাইফোঁটা। আর মিষ্টিমুখ ছা়ড়া উৎসব অসম্পূর্ণ। তাই বাড়িতে মিষ্টির আনাগোনা লেগেই রয়েছে। এত মিষ্টি একসঙ্গে খাওয়া সম্ভব নয়। তাই রয়েসয়ে খাওয়া চলছে। কখনও সকালের জলখাবারে সীতাভোগ থাকছে, আবার মাঝরাতে ঘুম থেকে উঠে মুখে ভরছেন কাজু বরফি। আপাতত এই নানা ধরনের মিষ্টির ঠাঁই হয়েছে ফ্রিজে। মাঝেমাঝেই ফ্রিজ থেকে বার করে ঠান্ডা মিষ্টি খাওয়া চলছে। তবে ফ্রিজে রাখলেও মিষ্টি বেশ কয়েক দিন ভাল থাকবে, তা কিন্তু। প্রতিটি মিষ্টির আলাদা আলাদা মেয়াদকাল আছে। সেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না খেলে মিষ্টির স্বাদ এবং মান নষ্ট হতে শুরু করে। কোন মিষ্টি কত দিনের মধ্যে খেয়ে নেবেন?

সন্দেশ

কালাকাঁদ, তালশাঁস, কাঁচাগোল্লার মতো সন্দেশজাতীয় মিষ্টি বেশি দিন রেখে খাওয়া ঠিক হবে না। ফ্রিজে রাখলেও ২দিনের বেশি টাটকা থাকে না। বেশি দিন রাখলেই গন্ধ হতে শুরু করে। স্বাদেও টক ভাব আসে।

দুধের তৈরি মিষ্টি

রসগোল্লা, রসমালাই, রাজভোগের মতো কিছু মিষ্টি দুধের তৈরি। এই মিষ্টিগুলি একেবারে খেয়ে ফেলতে ইচ্ছা করে না। ধীরে ধীরে রসে টইটুম্বুর এই মিষ্টির স্বাদ নিতে ইচ্ছা করে। তবে ৩ দিনের বেশি এই মিষ্টি টাটকা থাকে না। খুব ভাল হয় যদি মিষ্টি বা়ড়িতে আসার ২ দিনের মধ্যেই খেয়ে নেওয়া যায়।

ক্ষীরের মিষ্টি

পেঁড়া, বরফি, ক্ষীরের লাড্ডু, ক্ষীরের পুলির মতো কিছু মিষ্টি একটু বেশি দিন রাখতে পারেন ফ্রিজে। শুকনো মিষ্টি বলে খারাপ হয়ে যাওয়ার ভয় কম। তাই ৪দিন পর্যন্ত রেখে খেতে পারেন এই মিষ্টি।

অন্য বিষয়গুলি:

sweet festival
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE