প্রবীণার প্রণয়ে পাশে আছেন নাতি। প্রতীকী ছবি
প্রায় দু’দশক আগে ছেড়ে গিয়েছেন ঠাকুরদা। সম্প্রতি ঠাকুমা অন্য পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হন। ৬৫ পেরোনো ঠাকুমার নতুন সঙ্গী বেছে নেওয়া মেনে নিতে পারেননি বাড়ির লোক। তাঁরা এতই অসন্তুষ্ট যে, মহিলার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। বাবা-কাকার এ হেন আচরণের জন্য সমাজমাধ্যমে তাঁদের এক হাত নিলেন ওই মহিলার নাতি।
রেডিটে ইউফ্যান্সিইউজার নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে এক ব্যক্তি গোটা বিষয়টি জানান। ২২ সেপ্টেম্বর একটি রেডিট গ্রুপে ২১ বছর বয়সি ওই ব্যক্তি জানান, তাঁর ঠাকুমার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে প্রায় দুই দশক আগে। সম্প্রতি এক ব্যক্তিকে মনে ধরে তাঁর। কিন্তু প্রবীণার প্রণয় মেনে নিতে পারছেন না বাড়ির লোকজন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর বাবা-কাকারা ঠাকুমার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
বাধ্য হয়ে প্রেমিকের বাড়িতে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ওই প্রবীণা। তাতে সমস্যা বেড়েছে আরও। লেখক জানিয়েছেন, বাড়ির অন্য কেউ মেনে নিন বা না নিন, তিনি ঠাকুমার পাশেই আছেন। ওই ব্যক্তির দাবি, ঠাকুরদা মোটেই ভাল লোক ছিলেন না। স্ত্রী-সন্তানকে ছেড়ে চলে যান। তার পর একা হাতেই সংসার সামলেছেন ঠাকুমা। তিনি শেষ বয়সে এসে যদি একজন সঙ্গী চান, তবে তাঁর মধ্যে ভুল কিছু নেই বলেই মত ওই ব্যক্তির।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy