প্রতীকী ছবি।
প্রাতরাশ বানাতে যদি অনেক সময় লাগে, তা হলে মোটেই ভাল লাগে না। কেউ কেউ এ সব ভেবে প্রাতরাশ বাদও দিয়ে দেন। যদিও সেটি একেবারেই ঠিক নয়। কারণ এর ফলে ধীরে ধীরে শরীরের ক্ষতি হতে থাকে। এ দিকে পুষ্টিবিদরা বলছেন, একটু বেশি প্রোটিনযুক্ত প্রাতরাশ খাওয়া উচিত। মাত্র পাঁচ মিনিট সময় ব্যয় করেই যদি চটজলদি এই রকম প্রাতরাশ বানিয়ে ফেলা যায়, তা হলে মন্দ কী! দেখে নিন এই রকমই দু’টি রেসিপি।
দই চিঁড়ে
উপকরণ:
চিঁড়ে: ১ বাটি
দই: ১ বাটি
দুধ: ২-৩ টেবিল চামচ
আদা কুচি: ১/৪ চা চামচ
কাঁচালঙ্কা: ১ টি (কুচনো)
কারিপাতা: ৪-৫টি
ধনেপাতা কুচি: ২ চা চামচ
কালো সরষে: ১/২ চা চামচ
বেদানা: ২ চা চামচ
শুকনো লঙ্কা: ১টি
চিনি: ১/২ চা চামচ
তেল: ১ চা চামচ
নুন: স্বাদ মতো
জল: ১/৩ কাপ
প্রণালী:
একবাটি চিঁড়ে ভাল করে জলে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পর চিঁড়ে নরম হয়ে গেলে জল ঝরিয়ে তাতে দুধ মেশান। তার পরে নুন, কাঁচালঙ্কা কুচি, আদা বাটা, বেদানা ও চিনি দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিন। সব শেষে সামান্য ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিন। ভাল করে মেশানোর পর একটু শুকনো লাগলে সামান্য জল মেশান। এ বার অন্যদিকে একটি ছোট প্যানে তেল গরম করে কালো সরষে ফোড়ন দিন। তার সঙ্গে কারিপাতা ও শুকনো লঙ্কা একটু হালকা করে ভেজে নিন। তার পরে এই মিশ্রণটি প্যান থেকে ঢেলে চিঁড়ের সঙ্গে ভাল করে মেখে নিয়ে পরিবেশন করুন।
দুধ চিঁড়ে
উপকরণ:
চিঁড়ে: ১ বাটি
গরম দুধ: ১ গ্লাস
কাঠবাদাম ভাঙা: ৩-৪টি
কাজুবাদাম: ৩-৪টি
কিশমিশ: ৮-১০টি
বেদানা: ২ চা চামচ
কলা: ৫-৬ টুকরো
ছোট এলাচকুচি: এক চিমটে
গুড়: সামান্য
প্রণালী:
একবাটি চিঁড়ে জলে ভাল করে ধুয়ে নিন। এ বার চিঁড়ের সঙ্গে এক গ্লাস গরম দুধ মেশান। ভাল করে মেশাতে চামচ ব্যবহার করতে পারেন। এর মধ্যে গুড় মিশিয়ে নিন। সব ভাল ভাবে মিশে গেলে কাজুবাদাম, কিশমিশ, কাঠবাদাম ও বেদানা দিয়ে দিন। এর পরে সামান্য এলাচদানা দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে উপরে বাদাম ও কলার টুকরো দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy