ছবি: সংগৃহীত।
পারিবারিক দায়দায়িত্ব পালনে কোনও ত্রুটি রাখতে চান না মুকেশ এবং নীতা অম্বানী। সন্তানদের শখ-আহ্লাদ পূরণ করা কিংবা তাঁদের নতুন জীবন সুন্দর করে গুছিয়ে দেওয়া, কোথাও যাতে কোনও ফাঁক না থেকে যায়, সে দিকে কড়া নজর অম্বানী দম্পতির। শুধু বাবা-মা হিসাবে নয়, শ্বশুর-শাশুড়ি হিসাবেও মুকেশ এবং নীতা যে কতটা দায়িত্ববান, সেটা স্বীকার করতে দ্বিধা করেন না অম্বানী বাড়ির জামাই-বৌমারা। ভালবাসা, স্নেহ, উপহারে নীতা-মুকেশ যেমন নিজেদের সন্তানদের ভরিয়ে রাখেন, ঠিক একই জিনিস প্রাপ্য হয় সে বাড়ির বৌমাদেরও। নীতা-মুকেশের বড় ছেলে আকাশ অম্বানীর আগেই বিয়ে হয়েছে। বড় বৌমা শ্লোকা যে তাঁদের কতটা আদরের, সেটা এত দিনে গোটা দেশ জেনে গিয়েছে। এ বছরের শুরুতেই ছোট ছেলে অনন্ত অম্বানীর বিয়ে দিয়েছেন। নীতা তো বলেই দিয়েছেন, ‘ছোটি বৌ’ রাধিকা বাড়ির মেয়ে। আর তাই উৎসবের আবহে নিজের ছেলেমেয়ের বদলে বাড়ির দুই ‘মেয়ে’কে উপহার দিলেন নীতা-মুকেশ।
শ্লোকা এবং রাধিকা অম্বানী বাড়ির বৌ। শাড়ি-গয়না, প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কোনও কিছুরই অভাব নেই তাঁদের। তবু নীতা-মুকেশ চান তাঁর বৌমাদের মুখে যেন সব সময় হাসি থাকে। তাই যে কোনও উৎসবেই তাঁদের জন্য আগে উপহার কেনেন। এ বারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এই উৎসবের মরসুমে বড় বৌমা শ্লোকাকে তাই উপহার দিয়েছেন ‘এল’ইনকম্পেরেবল্’ হিরের গলাজোড়া নেকলেস। এই হিরে বিশ্বের সবচেয়ে নিখুঁত হিরে। ৪০৭.৪৮ ক্যারেট হলুদ হিরে দিয়ে তৈরি এই হারের দাম ৪৫১ কোটি টাকা। আর ছোট বৌমা কী পেলেন? সদ্য বিয়ে হয়েছে রাধিকার। হিরে-জহরতে তাঁর অলঙ্কারের ভান্ডার পরিপূর্ণ। তাই ছোট বৌমাকে গয়নার বদলে গোটা ৩০০ স্কোয়্যার ফুটের একটি বাংলো কিনে দিয়েছেন নীতা-মুকেশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy