প্রতীকী ছবি।
সন্তানকে শাসনে রাখা দরকার। এমন বহু বাবা-মা বলে থাকেন। কিন্তু শাসনে রাখার মানে কী?
কথায় কথায় বকুনি দেওয়া নয় তো?
অনেক অভিভাবকই জানাবেন, বকুনিই একমাত্র পথ। না হলে সন্তান ঠিক পথে চলবে কী ভাবে? কিন্তু জানেন কি নিজের রাগ-বিরক্তি সন্তানের উপরে উগরে দিলে কী হতে পারে?
সে সময়ের মতো কথা শুনবে সন্তান। ঠিকই। তবে বারবার এমন করলে তার ফল বিশেষ ভাল নাও হতে পারে।
চেঁচামেচি, বকুনির প্রভাব বিভিন্ন ভাবে পড়তে পারে শিশুর মনের উপরে। তার জেরে শিশুর আচরণেও পরিবর্তন আসতে পারে।
কী ধরনের বদল আসে এমন ক্ষেত্রে?
১) আত্মবিশ্বাস হারাতে পারে শিশুটি। যে কোনও কাজে এগোতে গেলেই ভয় পেতে পারে সে
২) অতিরিক্ত খামখেয়ালিও হয় যায় অনেকে। যে সব শিশু কথায় কথায় বকুনি খায়, তাদের অনেকের মধ্যেই এই সমস্যা দেখা দেয় পরবর্তিকালে
৩) বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলাও কমে যায় অনেক সময়ে। নিজের মতোই থাকে এমন বহু শিশু। এর ফলে পরবর্তীকালে একাকিত্বেও ভুগতে পারে আপনার সন্তান
এমন কোনও সঙ্কটে যেন না পড়তে হয় বাড়ির শিশুটিকে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। সন্তানকে ঠিক পথ দেখানোরও বিভিন্ন উপায় আছে। বকুনি তার মন ভেঙে দিতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy