ফিট থাকতে কি ডায়েট করেন মুকেশ? ছবি: সংগৃহীত।
মুকেশ অম্বানীর ব্যক্তিগত যাপন নিয়ে উৎসাহ আছে অনেকেরই। ‘অ্যান্টিলিয়ার’ অন্দরমহল থেকে সম্পত্তির পরিমাণ— অম্বানীদের নিয়ে শেষ নেই কৌতূহলের। অম্বানীদের বিপুল ঐশ্বর্যের কথা কমবেশি সকলেই জানেন। তবে ধনকুবের যে খাদ্যরসিক, তা জানেন না অনেকেই। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে মুকেশ নিজেই সে কথা জানিয়েছিলেন। তবে বয়স ৬০ পেরিয়েছে। তাই খাওয়াদাওয়ায় এমনিতে বেশ নিয়ম মেনে চলেন। খাওয়াদাওয়ার পরিমাণেও রাশ টেনেছেন। দীর্ঘ দিন ফিট থাকতেই খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে সচেতন হয়েছেন তিনি। চাইলে প্রতি দিনই দেশ-বিদেশের নামীদামি রেস্তরাঁর খাবারের স্বাদ নিতে পারেন। কিন্তু নেন না। কালেভদ্রে বাইরের খাবার খান মুকেশ। নিজেকে সুস্থ রাখতে সারা দিন কী কী নিয়ম মেনে চলেন ধনকুবের?
সকাল ৫.৩০ টায় ঘুম থেকে ওঠেন তিনি। বিছানা ছা়ড়ার পর সূর্য প্রণাম এবং যোগাসন করেন মুকেশ। তার পর কিছু ক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে সকালের খাবার খান। সকালের জলখাবারে থাকে ইডলি-সম্বর, পেঁপে দিয়ে তৈরি শরবত এবং ফল। বাড়িতে তৈরি খাবার ছাড়া দাঁতে কাটেন না মুকেশ। দক্ষ রন্ধনশিল্পীর তত্ত্বাবধানে তাঁর সারা দিনের খাবার তৈরি হয়।
মাছ, মাংস, ডিম— কোনও আমিষ খাবার খান না তিনি। নিরামিষ খাবার খান এবং সব্জি খেতেই ভালবাসেন। সকালের খাবার এবং দুপুরে খাবারের মাঝে পেট ফাঁকা রাখেন না মুকেশ। ড্রাই ফ্রুটস, স্মুদি, বিস্কুট টুকটাক খাবার খেতেই থাকেন তিনি। মুকেশ দুপুরে খান স্যালাড, স্যুপ, ডাল, অল্প ভাত এবং সব্জি। প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান তিনি। যাতে এত দায়িত্ব সামলেও নিজেকে ফিট এবং চনমনে রাখতে পারেন। খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি হাঁটাচলা, শরীরচর্চার অভ্যাসও কিন্তু তাঁর আছে। সকালের দিকে সময় না পেলেও সারা দিনে যখনই সময় পান ট্রেডমিলে হেঁটে নেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy