দীর্ঘ ক্ষণ এক পাশ ফিরে শোয়ার ফলে মুখে নানা রকম ভাঁজ পড়তে পারে। ছবি: সংগৃহীত।
বয়স বাড়তে থাকলে ত্বকের পেশি শিথিল হয়ে পড়ে। ফলে বলিরেখার পরিমাণ বাড়তে থাকে। সেটাই স্বাভাবিক। তবে কম বয়সিদের মুখেও অনেক সময়ে সূক্ষ্ম ভাঁজ বা বলিরেখা দেখা যায়। ঘরোয়া নানা রকম টোটকাতেও এই বলিরেখা আটকানো যায় না। চিকিৎসকেরা বলছেন, অল্প বয়সে মুখে বলিরেখা পড়ার অন্যতম একটি কারণ হল শোয়ার ভঙ্গি। দীর্ঘ ক্ষণ এক পাশ ফিরে শোয়ার জন্যই মুখে নানা রকম ভাঁজ পড়ে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই ভাঁজ আরও গভীর হতে থাকে এবং তা স্থায়ী হয়ে যায়।
শোয়ার ভঙ্গি কী ভাবে মুখের আদল বদলে দিতে পারে?
অ্যাস্থেটিক সার্জারি জার্নাল রিসার্চ বলছে, ঘুমের সময়ে মানসিক চাপ, ক্রমাগত মুখের পেশির সঙ্কোচন-প্রসারণ বা অঙ্গভঙ্গির ফলে মুখের আকার বা ত্বকে নানা রকম ভাঁজ পড়ে। যে কোনও এক পাশ ফিরে শোয়ার অভ্যাসে এই ধরনের সমস্যা আরও বেড়ে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, নাকের পাশ থেকে তা ঠোঁটের কোণ পর্যন্ত বিস্তৃত। এক পাশ ফিরে শুলে দেহের অন্যান্য অংশেও একই ভাবে চাপ পড়ে।
শোয়ার ভঙ্গি কী ভাবে মুখে বলিরেখা ফেলতে পারে?
বলিরেখার জন্য বয়স, জীবনধারা এবং জিন— গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু কম বয়সে মুখ, ঘাড় কিংবা গলায় সূক্ষ্ম ভাঁজ পড়ার পিছনে শোয়ার ভঙ্গি দোষ অস্বীকার করা যায় না। এই সমস্যা সমাধান করতে সোজা হয়ে পিঠের উপর শুতে বলেন চিকিৎসকেরা। এক পাশ ফিরে শুলে দেহের পুরো ভার এক দিকে গিয়ে পড়ে। ফলে বলিরেখা পড়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy