বেশি রোদ লাগলে আবার ত্বকে ক্যানসারের ভয় রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
মলদ্বীপ না হোক, লক্ষদ্বীপ তো ঘুরতে যাবেন। সেখানে গিয়ে তারকাদের মতো স্নানপোশাক পরে রৌদ্রস্নান করবেন না, ছবি তুলবেন না, এমনকি রিল করবেন না, তা কী করে হয়? এ দিকে একটু রোদ লাগলেই তো মুখ একেবারে লাল হয়ে, র্যাশ বেরিয়ে একশা হয়। ভিটামিন ডি-এর প্রাকৃতিক উৎস সূর্যালোক। বেশি রোদ লাগলে আবার অতিবেগনি রশ্মি থেকে ত্বকে ক্যানসারের ভয় রয়েছে। ত্বকের চিকিৎসকেরা বলছেন, হাড় মজবুত করতে ভিটামিন ডি জরুরি। তাই বলে দীর্ঘ ক্ষণ ধরে রোদে ভাজা ভাজা হওয়ার প্রয়োজন নেই। কতটুকু রোদ লাগালে শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি শরীর তৈরি করে ফেলতে পারে, তা-ও জেনে রাখা উচিত। হাড় মজবুত হলেও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য রোদ কিন্তু সাংঘাতিক হয়ে উঠতে পারে। তাই রৌদ্রস্নান করলেও কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতেই হবে।
১) সঠিক সময়
অতিবেগনি রশ্মির তেজ যে সময়ে কম থাকে, সেই সময়ে গায়ে রোদ লাগানো ভাল। সানবার্ন কিংবা ত্বকের অন্যান্য ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে সকালে ৯টার আগে, না হলে দুপুর ৩টের পর ছাতা ছাড়াই রোদে বেরোন।
২) আলো-ছায়া
স্পর্শকাতর ত্বক হলে প্রথমেই কড়া রোদে বসার প্রয়োজন নেই। প্রথমে মিনিট পাঁচেক রোদে বসুন। তার পর ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে পারেন। সরাসরি রোদ আসে, এমন জায়গায় না বসে একটু ছায়াঘেরা জায়াগা বেছে নিতে পারেন।
৩) সানস্ক্রিন
স্পর্শকাতর ত্বকের ক্ষতি করতে পারে রোদ। তবে যে কোনও ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রেই বেশি রোদ বিপজ্জনক হতে পারে। তাই যখনই ঘরের বাইরে বেরোন না কেন, সানস্ক্রিন মেখেই বেরোতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy