Advertisement
E-Paper

চার মাসে মাত্র এক বার বিছানার চাদর কাচেন অবিবাহিত পুরুষরা, দাবি সাম্প্রতিক সমীক্ষায়

আমেরিকার প্রায় আড়াই হাজার অবিবাহিত যুবককে নিয়ে একটি সমীক্ষা চালানো হয়। তাতে উঠে আসে যে, তাঁরা চার মাস অন্তর বিছানার চাদর বদলান।

প্রায় ৪৫ শতাংশ পুরুষ জানিয়েছেন, নিয়ম করে বিছানার চাদর কাচার কথা তাঁদের মনে থাকে না।

প্রায় ৪৫ শতাংশ পুরুষ জানিয়েছেন, নিয়ম করে বিছানার চাদর কাচার কথা তাঁদের মনে থাকে না। প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০১ জানুয়ারি ২০২৩ ১৯:১০
Share
Save

ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার শেষ কথা শুধুমাত্র নিজেকে এবং ব্যবহৃত পোশাক পরিষ্কার রাখা নয়। সেই সঙ্গে দরকার বিছানার চাদরেরও যত্ন নেওয়া। অনেকেই দু’দিন অন্তর বিছানার চাদর কেচে, ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখেন। আবার সংগ্রহেও অনেকগুলি চাদর থাকে, যাতে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ব্যবহার করা যায়। রোগ-বালাই থেকে দূরে থাকতে এই অভ্যাস অত্যন্ত জরুরি। তবে সাম্প্রতিক একটি গবেষণা বলছে, অধিকাংশ অবিবাহিত পুরুষ দিনের পর দিন বিছানার চাদর বদলান না। চার মাসে এক বার বিছানার চাদর কাচেন তাঁরা।

আমেরিকার প্রায় আড়াই হাজার অবিবাহিত যুবককে নিয়ে এই সমীক্ষাটি চালানো হয়। সমীক্ষার আয়োজন করেছিল বিছানার চাদর প্রস্তুতকারী একটি সংস্থা। তবে এই অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন হয়, যখন তাঁরা কোনও সম্পর্কে থাকেন। সমীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রায় ৪৫ শতাংশ পুরুষ জানিয়েছেন, নিয়ম করে বিছানার চাদর কাচার কথা তাঁদের মনে থাকে না। একই চাদর দিনের পর দিন বিছানায় পেতে রাখতেও কোনও অসুবিধা হয় না। ফলে সময় গড়িয়ে কখন সেটা চার-পাঁচ মাস হয়ে যায়, তা মাথায় থাকে না।

আবার ১২ শতাংশ পুরুষ জানিয়েছেন, সকালে বেরিয়ে যান। রাতে শুধু ঘুমোনোর জন্য বা়ড়িতে আসেন। ফলে চাদর খুব বেশি নোংরা হয় না। তাই ঘন ঘন বিছানার চাদর বদলানোর তেমন কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। এই সমীক্ষায় অংশ নেওয়া অনেকেই প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন। এই সংখ্যাটা প্রায় ২৭ শতাংশ। তাঁদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি একটু আলাদা। বিছানার চাদর কাচার ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুটা এগিয়ে। প্রেমিকার ভয়ে কিংবা যে কারণেই হোক, এক মাস অন্তর তাঁরা চাদর কাচতে দেন।

আয়োজক সংস্থাটি সমীক্ষার শেষে বিছানার চাদর ব্যবহার করা নিয়ে কিছু পরামর্শ দিয়েছে। তাদের মতে, বিছানার চাদর, বালিশের ঢাকা সপ্তাহে এক বার বদলানো উচিত। একই চাদরে দিনের পর দিন ঘুমোনো স্বাস্থ্যকর নয়। ত্বকের জন্যও ভাল নয় এই অভ্যাস। তা ছাড়া, পরিষ্কার চাদরে শুলে ঘুমও গভীর হয়। একটা আলাদা স্বস্তি পাওয়া যায়। শীতে ব্যবহৃত মোটা কম্বলগুলি রোজ ধোয়া সম্ভব নয়। কারণ শুকোতে অনেক সময় লাগবে। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে এক বার রোদে দেওয়া যেতে পারে। এতে জীবাণুমুক্ত হবে। শীত শেষে কেচে আবার তুলে রাখলেই হল।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

ক্যানসেল করতে পারবেন আপনার সুবিধামতো

Best Value
প্রতি বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
প্রতি মাসে

৪২৯

১৬৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।