বাবা-মায়ের গল্প শোনার সময় বার করলে ভাল থাকবেন সকলে। ফাইল চিত্র
কাজের জন্য অন্য শহরে। বা একই শহরের আর এক প্রান্তে। এত দিন হয়তো বাবা-মা সাহস দিতেন নিজেদের মতো থাকবেন। সমস্যা হবে না। এখন অতিমারির ঝঞ্ঝাটে কিছুটা অসুবিধায় পড়েছেন তাঁদের অনেকেই। বেশি বাইরে বেরোনো যাচ্ছে না। পরিজনেদের মুখ দেখতে পারছেন না। বাজার করা, ওষুধ কেনা— সবই এখন অন্যের উপরে নির্ভরশীল। ফলে খানিক একাকিত্ব ঢুকে পড়ছে ঘরে ঘরে। আবার সব কাজ ছেড়ে তো এক জায়গায় থাকাও সহজ নয়। এমন পরিস্থিতিতে কী ভাবে বোঝাবেন বয়স্ক বাবা-মাকে, যে দূরে থাকলেও সব সময়েই পাশে আছেন তাঁদের সন্তান?
নিয়মিত ভিডিয়ো কল
সন্তান এবং নাতি-নাতনির মুখ দেখলে যত আনন্দ পাবে বাবা-মা, রোজ ফুল-চকলেট পাঠালেও তেমন হবে না। ফলে শত ব্যস্ততার মাঝেও মিনিট দশেক সময় বার করুন। একটা ভিডিয়ো কল করে খবর নিন। নিজেরও ভাল লাগবে।
গল্প
বয়স্কদের গল্প করার যত সময় থাকে, ততটা অন্যদের থাকে না। কিন্তু তাঁদের কথা শুনলে একটু ভাল লাগে। নিজেদের অপ্রাসঙ্গিক মনে হওয়া থেকে রক্ষা পান। ফলে মাঝেমাঝে গল্প করার সময় বার করুন। তাঁদের মন ভাল থাকবে।
কেনাকাটা
হয়তো অনলাইন সবই পাঠাচ্ছেন। প্রতি সপ্তাহে প্রয়োজন জানতে চাইছেন। সময়মতো তা পৌঁছেও যাচ্ছে। তবু প্রয়োজনের বাইরে কিছু পাঠান। অধিকাংশ বয়স্ক বাবা-মা নিজেরা এখন বাজারে যেতে পারছেন না। ফলে অপ্রয়োজনীয় শখের জিনিস কিছুই তেমন কেনা হচ্ছে না।
আজ বিশেষ দিন। তাই আজ থেকেই শুরু হোক এই নিয়ম। যাতে বাবা-মা একাকিত্বের আতঙ্কে আর না ভোগেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy