টক দইয়ের প্রো বায়োটিক উপাদান লিভারকে সুস্থ রাখে। ছবি: আইস্টক।
পুজোর বাকি হাতে গোনা ক’দিন। এখন থেকেই ডায়েটে মন না দিলে ওজন কিন্তু কমবে না কিছুতেই। এমনিতেই দেদার আড্ডা, প্রচুর খাওয়াদাওয়ার মরসুম সামনেই। পুজোর ক’দিন অনিয়মে নিজেকে মুড়েও সুস্থ থাকতে চাইলে এখন থেকেই কিন্তু সাবধান হতে হবে। এখন থেক সতর্ক হলে তবেই তীব্র অনিয়মের ধাক্কা সামলে ওঠার জন্য তৈরি থাকবে আপনার লিভার।
শরীরের টক্সিন যত সরবে, সুস্থতার পথে ততই এগিয়ে থাকবেন আপনি। তবে এই ডি-টক্সিফাইড করার পদ্ধতি খুব জটিল নয়। ঘরোয়া পদ্ধতিতেই কিছু শরীরচর্চা, পর্যাপ্ত জল ও টক দইয়ের সাহায্যেই এ টুকু খেয়াল রাখতে পারেন আপনি।
টক দইয়ের প্রো বায়োটিক উপাদান লিভারকে যেমন সুস্থ রাখে তেমনই এর জেরে কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে। জেনে নিন চিনি ছাড়া টক দইয়ের কোন কোন গুণ আপনাকে সাহায্য করবে পুজোর আগে সুস্থ থাকতে।
আরও পড়ুন: হাঁটু-কোমরে ব্যথা নিয়েও বেড়াতে যেতে পারেন নিশ্চিন্তে, মেনে চলুন এ সব নিয়ম
পুজোর আগে এ সব রান্নার উপকরণেই ত্বক হবে নিখুঁত, ফেসিয়ালের চেয়েও উজ্জ্বল
পুজোয় তেল-মশলাদার খাবার খাওয়া হবেই। খুব রুটিন মেনে খেলেও একটু আধটু তেল-মশলা পুজোয় খাওয়া হয়ই যায়। টক দইয়ের ফারমেন্টেড এনজাইম খাবার হজমের জন্য কার্যকর। বদহজম দূর করতেও সমান ভাবে কাজে আসবে টক দই। গুড কোলেস্টেরল (এইচডিএল) বাড়াতে ও খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমাতে এর ভূমিকা অসীম। ঘরে পাতা টক দই তাই প্রতি দিন রাখুন খাবার পাতে। কম জল খাওয়ার কারণে শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যায়। ক্ষতিকর টক্সিন জমা হয় শরীরে। রক্তের দূষণ সরাতে ও শরীরকে টক্সিন মুক্ত করতে তাই পর্যাপ্ত জল ও টক দই রাখুন ডায়েটে। শরীরে তেল-মশলার ক্যালোরি যোগ হবে পুজোর ক’দিন। দুপুরে সালাডে এখন থেকেই খান দই-শসার সালাড। পুজোর আড্ডা ও দেদার অনিয়মে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটার দিন সামনেই। তাই কম ঘুমের জেরে উচ্চ রক্তচাপেকর হয়রানি এড়াতে এখন থেকেই ডায়েটে রাখুন টক দই। দুধ সহ্য হয় অনেকেরই। তাই দুধের পুষ্টিগুণ হাতছাড়া না করতে চাইলে টক দইয়ে আস্থা রাখুন এখন থেকেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy