প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহিত
রাজ্যে করোনা-সংক্রমণ হার কমেছে। কিন্তু কখন যে তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়বে, তা নিয়ে আমরা সব সময় সতর্ক হয়ে থাকছি। এই সময় অন্যান্য বছরগুলো যে ভাবে পিতৃ দিবস পালন করা সম্ভব হয়, সেটা করা সম্ভব হবে না। গত বছরও এই এক সমস্যার মধ্যেই পড়েছিলাম আমরা। গত বছর আশা ছিল, এই বছরটা অন্য রকম যাবে। কিন্তু সে গুড়ে বালি! কিন্তু অতিমারী বলে তো, এই বিশেষ দিনটাকে অবহেলা করা যায় না। তাই এর মধ্যেও ছোট করে আনন্দের সঙ্গে দিনটাকে পালন করা যেতে পারে।
১) এতটা পারিবারিক ভাবে সময় কাটানো প্রতি বছর সম্ভব হয় না। এবারে অফিসের কাজও বাড়ি বসেই। তাই কাজের ফাঁকে সময় বার করে নেওয়া খুব একটা অসুবিধের না। কাজ সেরে রেখে বাবার সঙ্গে বসে তাঁর পছন্দের কোনও সিনেমা চালিয়ে দিন টিভির পরদায়। এক সঙ্গে দেখুন, সময়টা ভাল কাটবে।
২) বাড়িতেই রান্না করুন বাবার পছন্দের রেসিপি। দুপুরে এক সঙ্গে খেতে বসুন। খেতে খেতে নানা বিষয়ে গল্পও হবে, এটা বেশ মন ভাল করা উপায়।
৩) পুরনো ছবির অ্যালবামে জড়িয়ে থাকে অনেক স্মৃতি। একটু সময় বার করে নিয়ে সেই সব ছোটবেলার ছবি দেখতে পারেন, সময়টা ভাল কাটবে।
৪) কোনও হেঁয়ালি তৈরি করুন। দিয়ে সেটা বাবাকে দেওয়া উপহারের সংকেত হিসেবে ব্যবহার করুন। বাবাকে বলুন, সংকেতটা বার করতে পারলেই উপহারের কাছাকাছি পৌঁছনো যাবে। ছোটবেলায় এই ভাবেই মজা করতেন না বাবা আপনার সঙ্গে?
৫) রাতের বেলা বাড়ির কাছাকাছি কোনও রেস্তরাঁ থেকে খাবার আনিয়ে খেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে মেনু নির্বাচন করতে দিন বাবাকেই। এখন রেস্তরাঁয় গিয়ে খাওয়ার সুবিধা থাকলেও, বাড়িতে বসে খেতেই মজা পাবেন বেশি। অতিমারী সারলে না হয় রেস্তরাঁয় পরের পিতৃ দিবসের সন্ধেটা কাটাবেন!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy