এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৫
শুধু ২২ কোটি টাকা নয়। রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘরে ‘ইডি’-র হানা গুপ্ত অর্থের পাশাপাশি ‘ঘনিষ্ঠ’ সম্পর্কও খুঁড়ে বার করেছে। যদি এ কেবল ইডি-রই দাবি। এর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন। তবে যাঁরা এতদিন শোভন চট্টোপাধ্যায়-বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে টিকা-টিপ্পনী করতেন, তাঁরা এখন আবার নড়েচড়ে বসেছেন।
জিম-পোশাকে যেমন স্বচ্ছন্দ, তেমনই সাবেক সাজেও ঝলমলে অর্পিতা। বাঙালি ঢঙে শাড়ি, হাল ফ্যাশনের গহনায় তাঁর বিভিন্ন ছবি ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে নেটমাধ্যমে।
০৪১৫
লাল শাড়ি-সোনালি গয়নার ঝলমলে বেশে মন্ত্রী পার্থর পাশে দাঁড়ানো যে ছবি এখন দিকে দিকে ঘুরছে, তা দেখে মনে হবে অর্পিতা শুধু শাড়িই পরেন। কিন্তু পশ্চিমী পোশাকেও দিব্যি দেখা যায় তাঁকে।
০৫১৫
মন্ত্রী পার্থর ‘ঘনিষ্ঠ’ (যদিও তিনি বলছেন সম্পর্কটা ‘অভিভাবক’-এর) বলে নাম ছড়িয়ে পড়া অন্য মহিলা অবশ্য আদ্যোপান্ত বাঙালি। শাড়িতেই নানা রূপে দেখা দেন কাজি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলার বিভাগীয় প্রধান মোনালিসা দাস। সঙ্গে মানানসই টিপ।
০৬১৫
শাড়িতে অধ্যাপিকার পছন্দ শান্তিনিকেতনীই। রোজের শাড়িতে কী ভাবে বৈচিত্র্য আনা যায়, জানেন বাংলা সাহিত্য নিয়ে চর্চা-করা মোনালিসা। তাঁর সাজের পছন্দে বিশ্বভারতীর ফ্যাশনের ছোঁয়া আছে বলেও মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ।
০৭১৫
শাড়ি না পরলে মোনালিসাকে দেখা যায় কখনও ইক্কত, কখনও কটকি ছাপ দেওয়া সুতির প্যান্ট আর টপে। এটি কলকাতার বিশিষ্ট কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক্যাম্পাসসম্মত’ বলে মনে করেন অনেকে!
০৮১৫
অধ্যাপনার কথা উঠলে আর এক কলেজ শিক্ষিকার কথা মনে আসবেই। শোভনের বান্ধবী বৈশাখীর ‘ফ্যাশন স্টেটমেন্ট’ কিন্তু একেবারেই আলাদা। বড় টিপ আর সুতির শাড়ি বৈশাখীর পছন্দের শীর্ষে নেই।
০৯১৫
সিল্ক হোক বা জামদানি, জরির কাজই প্রিয় শোভন-সঙ্গিনীর। মোনালিসা বা অর্পিতার থেকে রূপটানের পছন্দেও তিনি আলাদা।
১০১৫
বৈশাখীর অলঙ্কারও তাঁর পরিচয়। যবে থেকে তিনি শিরোনামে, তখন থেকেই চর্চিত তাঁর আঙুলের হিরে। নিজেকে সোনায় সাজিয়ে রাখতেও ভালবাসেন বৈশাখী।
১১১৫
রাজ্যের দাপুটে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের কাছের মানুষ বলে তৃণমূলের অন্দরে তাঁর সহকর্মীদের মধ্যে পরিচিত অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়। সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় খেতাব জিতেছিলেন। শাসক শিবিরের নেত্রীদের মধ্যে চোখে পড়ার মতো। পশ্চিমী সাজ থেকে শাড়ি, যে কোনও পোশাককে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে পারেন তিনি।
১২১৫
অনন্যার পোশাকের পছন্দ বলে দেবে, তিনি সাজের বিষয়ে সচেতন। এমনই পোশাক বাছেন তিনি, যা ফুটিয়ে তুলবে তাঁর ব্যক্তিত্ব।
১৩১৫
বাংলার সুতির সাজ মন্ত্রী-ঘনিষ্ঠ অনন্যার পছন্দের। মাঝেমধ্যেই সাদা শাড়িতে সেজে বেরোন তিনি। কখনও লাল পাড়, কখনও বা অন্য কোনও পাড়ের শাড়ির সঙ্গে থাকে মানানসই হালকা গয়না।
১৪১৫
এক কালে আর এক সুন্দরীকে নিয়েও চর্চা হয়েছে অনেক। পেশায় আইনজীবী ছিলেন পিয়ালী মুখোপাধ্যায়। ২০১৩ সালে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। তখনই ছড়িয়ে পড়েছিল বর্ধমানের এই কন্যার ছবি। রটনা চলেছিল, মদন মিত্রের ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। তবে সেই রটনা ঘটনা কি না, তা নিয়ে আনুষ্ঠানিক সমর্থন মেলেনি। তাঁর সাজের ধরন আবার ছিল অন্য রকম।
১৫১৫
শাড়িতেই বেশি দেখা যেত তাঁকে। তবে সুতি নয়। শিফন, পাথরের টিপ বা চুমকি বসানো ব্লাউজের সাজ পছন্দ ছিল পিয়ালীর।