জামাকাপড় কাচারও কৌশল আছে। ছবি: সংগৃহীত।
অফিস তো আছেই, তা ছাড়া ব্যক্তিগত প্রয়োজনেও রোজ বাইরে বেরোতে হয়। বৃষ্টি, জলকাদা, ঘামে ভেজা পোশাক দিনের দিন কেচে না দেওয়া ছাড়া উপায় নেই। ফেলে রাখলেই পোশাক থেকে বাজে গন্ধ বেরোতে শুরু করে। তা ছাড়া, নোংরা পোশাক জড়ো করে রাখলে জমতে জমতে পোশাকের পাহাড় হয়ে যায়। অনেকেই ওয়াশিং মেশিনের বদলে হাতেও জামাকাপড় কাচেন। জামাকাপড় কাচার সময়ে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলে পোশাক দীর্ঘস্থায়ী হবে।
১) সব ডিটারজেন্ট একই রকম কার্যকর হয় না। কেনার সময়ে দেখে নিন সেটি ‘মাল্টিপারপাস ডিটারজেন্ট’ কি না। সেই ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় কাচলে দাগ ওঠে আবার পোশাকের ক্ষতিও হয় না। বিশেষ করে জামার কলারের অংশ সব সময়ে পরিষ্কার হতে চায় না।
২) অনেকে মনে করেন বেশি ডিটারজেন্ট ব্যবহার করলেই জামা দারুণ পরিষ্কার হবে। এ ধারণা ভুল। বরং এতে পোশাকের ক্ষতি হতে পারে। তাই জামাকা়পড় কাচার সময়ে কতটা ডিটারজেন্ট ব্যবহার করছেন, সেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩) জিন্স, টি-শার্টের রং খুব অল্পতেই মলিন হয়ে যায়। তাই এই ধরনের পোশাক কাচার সঙ্গে সেগুলি উল্টো করে কাচুন। এতে কাপড় ও রং দু’টোই ভাল থাকে দীর্ঘ দিন।
৪) ওয়াশিং মেশিনের ড্রায়ারে ভিজে জামা ঢোকানোর আগে সেগুলিকে ভাল করে ঝাঁকিয়ে জল ঝরিয়ে নিন।। এতে কাপড়ের মান ভাল থাকবে। সহজে কুঁচকেও যাবে না।
৫) সারা সপ্তাহ পোশাক কাচার সময় পাননি। জামাকাপড় জমে জমে পাহাড় হয়েছে। ছুটির দিনে তাই সবগুলি একসঙ্গে ওয়াশিং মেশিনে ঢুকিয়ে দিলেন। এমন কখনও করবেন না। যন্ত্র হলেও একসঙ্গে অনেক পোশাক কাচলে তা ঠিক মতো পরিষ্কার হয় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy