Advertisement
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
CORONAVIRUS

আমপানের ধাক্কায় কি করোনা সতর্কতা শিকেয়? এগুলো না মানলে মারাত্মক ভুল করছেন কিন্তু

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৩ মে ২০২০ ১৭:৪৫
Share: Save:
০১ ১০
আমপান (প্রকৃত উচ্চারণ উম পুন) পরবর্তী পরিস্থিতিতে কোথাও বিদ্যুৎ নেই, জল নেই, মোবাইলের চার্জ শেষ। ইন্টারনেট নেই। এমন অবস্থায় প্রাণধারণের জন্য জীবনযাত্রার অনেকটাই বদলে ফেলতে হযেছে। লকডাউন বলে বাড়িতে বসে থাকার কোনও জো নেই। জলের সন্ধানে ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন মানুষ। কেউ আবার বাসস্থানটুকু হারিয়ে রয়েছেন নিরাপত্তা শিবিরে। এই অবস্থায় করোনা-সচেতনতার পাঠ অনেকটাই বিশ বাঁও জলে।

আমপান (প্রকৃত উচ্চারণ উম পুন) পরবর্তী পরিস্থিতিতে কোথাও বিদ্যুৎ নেই, জল নেই, মোবাইলের চার্জ শেষ। ইন্টারনেট নেই। এমন অবস্থায় প্রাণধারণের জন্য জীবনযাত্রার অনেকটাই বদলে ফেলতে হযেছে। লকডাউন বলে বাড়িতে বসে থাকার কোনও জো নেই। জলের সন্ধানে ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন মানুষ। কেউ আবার বাসস্থানটুকু হারিয়ে রয়েছেন নিরাপত্তা শিবিরে। এই অবস্থায় করোনা-সচেতনতার পাঠ অনেকটাই বিশ বাঁও জলে।

০২ ১০
এ দিকে আমপানের উপর বিষফোঁড়া হয়ে সমানে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাচ্ছে করোনা। দেশে এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার ১১০ জন। প্রতি দিনই রেকর্ড সংখ্যা ছুঁয়ে যাচ্ছে আক্রান্তের হিসেব। এমন অবস্থায় করোনা সংক্রান্ত সতর্কতায় ঢিলেমি দিলে কিন্তু বিপদ বাড়বে বই কমবে না। এমন অবস্থায় কী কী মেনে চলতেই হবে দেখে নিন।

এ দিকে আমপানের উপর বিষফোঁড়া হয়ে সমানে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাচ্ছে করোনা। দেশে এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার ১১০ জন। প্রতি দিনই রেকর্ড সংখ্যা ছুঁয়ে যাচ্ছে আক্রান্তের হিসেব। এমন অবস্থায় করোনা সংক্রান্ত সতর্কতায় ঢিলেমি দিলে কিন্তু বিপদ বাড়বে বই কমবে না। এমন অবস্থায় কী কী মেনে চলতেই হবে দেখে নিন।

০৩ ১০
জলের জন্য লাইন দিতে হোক বা নিরাপদ আশ্রয়শিবিরে উঠতেই হোক, মুখে যেন মাস্ক অবশ্যই থাকে। মাস্ক পরলেই করোনা ঠেকানো যায় প্রায় ৬০ শতাংশ। তাই এই অবস্থায় মাস্ক অবশ্যই পরে থাকুন।

জলের জন্য লাইন দিতে হোক বা নিরাপদ আশ্রয়শিবিরে উঠতেই হোক, মুখে যেন মাস্ক অবশ্যই থাকে। মাস্ক পরলেই করোনা ঠেকানো যায় প্রায় ৬০ শতাংশ। তাই এই অবস্থায় মাস্ক অবশ্যই পরে থাকুন।

০৪ ১০
বাইরে বেরলেও খেয়াল রাখতে হবে যেন সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং বজায় থাকে। নইলে অসুখ ছড়ানোর পথ আরও প্রশস্ত হবে।

বাইরে বেরলেও খেয়াল রাখতে হবে যেন সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং বজায় থাকে। নইলে অসুখ ছড়ানোর পথ আরও প্রশস্ত হবে।

০৫ ১০
হাতের কাছে মজুত রাখুন প্রয়োজনীয় কিছু ওষুধ। সারা বছর ক্রনিক কোনও অসুখের জন্য যদি ওষুধ খান, সেটাও সঙ্গে রাখতে হবে। তার সঙ্গে সাধারণ কিছু অসুখের ওষুধ হাতের কাছে রাখুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের ফোন নম্বর কোথাও লিখে রাখুন। ফোনে চার্জ না থাকায় সব সময় মোবাইল ঘাঁটা সম্ভব নয়। কাছাকাছি কোনও ফোন বুথ থাকলে সেখান থেকেও চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

হাতের কাছে মজুত রাখুন প্রয়োজনীয় কিছু ওষুধ। সারা বছর ক্রনিক কোনও অসুখের জন্য যদি ওষুধ খান, সেটাও সঙ্গে রাখতে হবে। তার সঙ্গে সাধারণ কিছু অসুখের ওষুধ হাতের কাছে রাখুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের ফোন নম্বর কোথাও লিখে রাখুন। ফোনে চার্জ না থাকায় সব সময় মোবাইল ঘাঁটা সম্ভব নয়। কাছাকাছি কোনও ফোন বুথ থাকলে সেখান থেকেও চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

০৬ ১০
বার বার হাত ধোয়ার জন্য সাবান ব্যবহার হয়তো করতে পারবেন না। জলের অভাবে সে পথে বাধা। তাই সাবানের পরিবর্তে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। চেষ্টা করুন সেটা একটু ঘন ঘন ব্যবহার করতে।

বার বার হাত ধোয়ার জন্য সাবান ব্যবহার হয়তো করতে পারবেন না। জলের অভাবে সে পথে বাধা। তাই সাবানের পরিবর্তে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। চেষ্টা করুন সেটা একটু ঘন ঘন ব্যবহার করতে।

০৭ ১০
মাস্ক বদলানোর খেয়ালও করতে হবে। একটানা মাস্ক না পরে, তা ডিসপোজাল হলে ফেলে দিয়ে নতুন মাস্ক পরতে হবে। অথবা মাস্ক বদলে অন্য মাস্ক পরতে হবে। এখন জলের অভাবে মাস্ক কাচার অসুবিধা থাকলে তা এমন একটি বন্ধ জায়গায় রাখুন যা থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর ভয় কম।

মাস্ক বদলানোর খেয়ালও করতে হবে। একটানা মাস্ক না পরে, তা ডিসপোজাল হলে ফেলে দিয়ে নতুন মাস্ক পরতে হবে। অথবা মাস্ক বদলে অন্য মাস্ক পরতে হবে। এখন জলের অভাবে মাস্ক কাচার অসুবিধা থাকলে তা এমন একটি বন্ধ জায়গায় রাখুন যা থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর ভয় কম।

০৮ ১০
এই সময় পারলে জল ফুটিয়ে খান। তা হলে অন্তত জলবাহিত অসুখগুলোর হাত থেকে কিছুটা নিস্তার মিলবে।

এই সময় পারলে জল ফুটিয়ে খান। তা হলে অন্তত জলবাহিত অসুখগুলোর হাত থেকে কিছুটা নিস্তার মিলবে।

০৯ ১০
অনেক জায়গায় জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা না থাকায় গরম লাগলেও বার বার গায়ে জল ঢালতে পারছেন না অনেকেই। সে ক্ষেত্রে চেষ্টা করুন ভিজে গামছা বা রাপড় ভিজিয়ে শরীর মুছে তা ঠান্ডা রাখতে। নইলে গরমজনিত অসুস্থতা বাড়তে পারে।

অনেক জায়গায় জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা না থাকায় গরম লাগলেও বার বার গায়ে জল ঢালতে পারছেন না অনেকেই। সে ক্ষেত্রে চেষ্টা করুন ভিজে গামছা বা রাপড় ভিজিয়ে শরীর মুছে তা ঠান্ডা রাখতে। নইলে গরমজনিত অসুস্থতা বাড়তে পারে।

১০ ১০
খুব দরকার না থাকলে বাইরে বেরনো বন্ধ থাকাই ভাল। কারণ বাইরে থেকে  ঘুরে এলে স্নান করার অবকাশ এখন জলের অভাবে কম।

খুব দরকার না থাকলে বাইরে বেরনো বন্ধ থাকাই ভাল। কারণ বাইরে থেকে ঘুরে এলে স্নান করার অবকাশ এখন জলের অভাবে কম।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy