Advertisement
২৫ নভেম্বর ২০২৪
Fitness Tips

Fitness: অতিমারিতে কোভিড যোদ্ধারা কাজ করছেন প্রায় ১২ ঘণ্টা। সুস্থ থাকার উপায় কী

প্রচণ্ড কাজের চাপেও সুস্থ থাকার একমাত্র উপায় রোজ শরীরচর্চা করা। ১২ ঘণ্টা কাজ করেও কী ভাবে সময় বার করা যাবে?

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহিত

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৬ জুন ২০২১ ১৮:০৫
Share: Save:

অতিমারিতে অনেকেই জানিয়েছেন, বাড়ি থেকে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘ সময় কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। স্বাস্থ্যকর্মী, স্বেচ্ছাসেবী, ডেলিভারিম্যান, জরুরি পরিষেবার কর্মী— সকলেই কাজ করছেন অনেক বেশি। বিশেষ করে স্বাস্থ্যকর্মী এবং অন্যান্য কোভিড যোদ্ধারা এই পরিস্থিতিতে অনেক সময় ১২ ঘণ্টাও কাজ করছেন। ক্লান্তি জমে জমে তাঁদের শরীরও দুর্বল হয়ে পড়ছে। কী করলে সুস্থ থাকবেন তাঁরা? একমাত্র উপায় স্বাস্থ্যকরা খাওয়া-দাওয়া এবং নিয়মিত শরীরচর্চা।

কিন্তু ১২ ঘণ্টা কাজ করলে কার শরীরে এক্সারসাইজ করার মতো বল থাকে? বাড়ি ফিরে একটু জিরিয়ে নিতে নিতেই ফের কাজে যাওয়ার সময় হয়ে আসে। কিন্তু এর মাঝেও কোনও ভাবে শরীরচর্চা জারি রাখার চেষ্টা করে যেতে হবে। নয়তো খুব তাড়াতাড়ি শরীর ভেঙে পড়বে। কী করে সম্ভব? রইল কিছু ফিকির।

কাজের ফাঁকে ব্যায়াম সারুন

পাড়ায় যদি হাঁটাহাঁটি করার উপায় না থাকে, ছাদে যেতে পারেন। সেই সময়টুকু যদি বার না করতে পারেন, তা হলে কাজের জায়গায় গিয়ে লিফ্টের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। বাজারে গেলে হেঁটে যান। গাড়িতে অফিস না গিয়ে সাইকেলে করে যেতে পারেন। এতে অনেকটাই ব্যায়াম হবে। ফোনে কথা বলার সময় ঘুরে ঘুরে কথা বলুন। দেখা গিয়েছে, দিনে যত বেশি হাঁটবেন, তত দীর্ঘদিন শরীরের অবস্থা ভাল থাকবে।

মিনি ওয়ার্কআউট

যদি অনেকক্ষণ টানা ওয়ার্কআউট করার সময় না পান, তাহলে যখনই সময় পাবেন, কাজের ফাঁকে মিনি ওয়ার্কআউট করে নিন। ৫ মিনিট বা ১০ মিনিটের এক্সারসাইজ সেট রয়েছে ইউটিউবে। সেগুলো মেনে চলুন।

ছুটির দিন কাজে লাগান

১২ ঘণ্টা কাজ করার পর বাড়ি ফিরে প্রত্যেক দিন শরীরচর্চা করতে ইচ্ছে না-ও হতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সপ্তাহের ৪ দিন করতে পারলেও অনেক। কাজের মধ্যে ফাঁকে অল্প সময় ব্যায়াম করলে, ছুটির দিনে সেটা পুষিয়ে নিন। ভাল করে শরীরচর্চা করুন। এক্সারসাইজ করতে ইচ্ছে না হলে অন্য কিছু করুন, যেটা করতে উৎসাহ পাবেন। নাচ, অ্যারোবিক, জুম্বা, সাইক্লিং— যে কোনও ধরনের ব্যায়ামই কার্যকরী। একা উৎসাহ না পেলে কোনও বন্ধুকে সঙ্গে নিন। ছোট ছোট লক্ষ ঠিক করে দু’জনে একসঙ্গে সেগুলো পার করার চেষ্টা করুন। একে অপরকে অনুপ্রাণিত করুন।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy