Advertisement
E-Paper

ইঁদুরদের ‘রাজধানী’! টানা ৮ বছর ধরে আমেরিকায় মূষিক-সঙ্কটের শীর্ষে শিকাগো, দাবি সমীক্ষায়

আমেরিকার ৫০টি শহরের বিভিন্ন জায়গায় কীট-পতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে নজরে এসেছে, শিকাগোর অবস্থান একেবারে শীর্ষে।

অতিথি ‘মূষিক’ ভবঃ।

অতিথি ‘মূষিক’ ভবঃ। ছবি- সংগৃহীত

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৮ অক্টোবর ২০২২ ১৭:৫০
Share
Save

ইঁদুরের জ্বালায় বিরক্ত শিকাগোবাসী। এ নিয়ে টানা ৮ বছর ইঁদুরদের ‘রাজধানী’-র তকমা পেয়ে আসছে আমেরিকার এই শহর।

সেই দেশের একটি কীট-পতঙ্গ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সূত্রে খবর, ওই দেশের ৫০টি শহরের বিভিন্ন জায়গায় কীট-পতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে তাদের নজরে এসেছে, শিকাগোর অবস্থান একেবারে শীর্ষে। শুধু তা-ই নয়, টানা ৮ বছর ধরে নিজেদের এই তকমা তারা ধরে রেখেছে।

গত বছর ১ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছর ৩১ অগস্ট পর্যন্ত ওই সংস্থার বাসযোগ্য এবং ব্যবসায়িক বিভিন্ন জায়গায় ইঁদুরের পরিমাণ দেখে বার্ষিক পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এই ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

শিকাগোর পর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নিউ ইয়র্ক, তৃতীয় স্থানে রয়েছে লস অ্যাঞ্জেলস। এর পর ক্রমান্বয়ে ওয়াশিংটন, সান ফ্রান্সিসকো, ফিলাডেলফিয়া, বাল্টিমোর, ক্লিভল্যান্ড, ডেট্রয়েট, ডেনভার, সিয়াটল, মিনেপলিস, বস্টন, আটলান্টা, ইন্ডিয়ানাপলিস, পিটসবার্গ, সিনসনাটি, সান ডিয়েগো, হার্টফোর্ড, মায়ামির মতো শহর।

শিকাগোর পর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নিউ ইয়র্ক।

শিকাগোর পর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নিউ ইয়র্ক। ছবি- সংগৃহীত

বাড়িতে বা কোনও প্রতিষ্ঠানে ইঁদুরের অত্যাচার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি নিদানও দিয়েছেন তারা।

কী কী করতে হবে?

১) খাবার খুলে রাখবেন না। খাওয়ার পর অবশিষ্ট অংশ ফেলে রাখবেন না।

২) যা দেখে ইঁদুর বাসা বাঁধতে পারে, এমন কোনও জিনিস ঘরে রাখবেন না।

৩) বাসস্থান সংলগ্ন জায়গা থাকলে বাগান করুন।

৪) ঘরের আনাচ-কানাচে নজর রাখতে হবে।

৫) রান্নাঘর বা শৌচাগারের পাইপলাইনে কোনও ফাটল থাকলে তা সারিয়ে ফেলতে হবে।

Chicago Pest Control Rats

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}