বছরের শেষ দিনটি না হয় বন্ধুদের সঙ্গে জমাটি আড্ডা দিয়েই শেষ হোক। ছবি: সংগৃহীত
‘জীর্ণ পুরাতন যাক ভেসে যাক’- রাত পোহালেই নতুন বছর। নতুন ভোর। নতুন সূর্য। এই বছরের যাবতীয় অপূর্ণতাকে পিছনে ফেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। বিগত দু’বছর ধরে শহরে এক মস্ত বড় অসুখ। এই বছরের শুরুর দিকে শহর অবশ্য তার নিজস্ব ছন্দে ধীরে ধীরে ফিরছিল। শুক্রবার, ৩১শে ডিসেম্বর। বছরের শেষ দিন। বর্ষবরণের সেই মাহেন্দ্রক্ষণের উদযাপনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন সকলেই। এই উৎসব-আনন্দের মাঝে ভুলে গেলে চলবে না ফের পৃথিবীজুড়ে এখনও রয়েছে করোনা। নতুন বছরে নিজেকে এবং পরিবার-পরিজনকে সুস্থ রাখার দায়িত্ব আপনার। তাই এই বছরের বর্ষবরণের উদ্যাপন না হয় বাড়িতেই হোক।
বাড়িতে ডাকতে পারেন বন্ধুদের বর্ষবরণের সন্ধ্যায় বাড়িতে নিমন্ত্রণ করতে পারেন কাছের বন্ধুদের। সারা বছর কাজের ব্যস্ততায় হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ছাড়া বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো হয়ে ওঠে না অনেকেরই। বছরের শেষ দিনটি না হয় বন্ধুদের সঙ্গে জমাটি আড্ডা দিয়েই শেষ হোক।
রকমারি রান্না করুন
বছরের শেষ দিন মানেই ছুটির আমেজ। কাজের ব্যস্ততায় সারা বছর সেই ভাবে হেঁশেল ঢোকার সময় পান না যাঁরা, বছরের শেষ দিন পরিবারকে চমকে দিতে দেশি হোক বিদেশি— যে কোনও স্বাদের রান্না করে ফেলতে পারেন।
খাবার টেবিল সাজান রেঁস্তরার মতো করে
বর্ষবরণের রাতে অনেকেরই বাইরে খেতে যাওয়ার পরিকল্পনা থাকে। তবে এই উর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের পরিস্থিতিতে বাড়িতেই বানিয়ে নিন রেঁস্তোরার আবহ। বাড়ির খাবার টেবিল রেঁস্তরার মতো করে সাজিয়ে নিতে পারেন।
নৈশভোজ হতে পারে মোমের আলোয়
শীতকাল মানে উৎসবের পাশাপাশি বিয়েরও মরসুম। যাঁরা নতুন দম্পতি তাঁরা হয়তো অনেকেই পরিকল্পনা করেছেন যে রুফটফ রেঁস্তরায় খোলা আকাশের নীচে মোমের আলোয় নৈশভোজ সারবেন। তবে পরিস্থিতি যেহেতু খানিক বদলেছে তাই বাড়িতেই মোমের আলোয় উদ্যাপন করুন বর্ষবরণ।
আড্ডা, কবাব আর ওয়াইন
বর্ষবরণের সন্ধ্যায় উদ্যাপনের অংশ হোক বন্ধুদের আড্ডা। বাড়িতে অথবা বাইরে থেকে আনানো রকমারি স্বাদের কবাব আর গ্লাস থেকে চলকে পড়া ওয়াইন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy