স্ট্রোক-সচেতনতায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
পৃথিবীতে প্রতি ছ’জনের মধ্যে এক জন এই রোগে আক্রান্ত হন। তবুও এই রোগ সম্পর্কে সাধারণের মধ্যে সচেতনতা খুবই কম। বুধবার, বিশ্ব স্ট্রোক দিবসে নানা অনুষ্ঠানে সচেতনতার এই অভাবের কথাই উঠে এল। ক্যালকাটা মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট মহিলাদের স্ট্রোক নিয়ে এক আলোচনাচক্রের আয়োজন করে। চিকিত্সকেরা জানান, মহিলাদের নির্দিষ্ট বয়সের পরে নানা হরমোনগত পরিবর্তনের জন্য স্ট্রোকের প্রবণতা বাড়ে।
স্তন ক্যানসারের চেয়ে মহিলাদের স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার নজির কিছু কম নয় বলেই তাঁরা জানান। সল্টলেকের আমরি হাসপাতাল থেকে সকালে স্ট্রোক-সচেতনতায় এক পদযাত্রা হয়। সেখানে বিশিষ্ট চিকিত্সকদের পাশাপাশি ছিলেন প্রবীণ নাগরিকেরা। সকালে পার্ক সার্কাসের টিআরএ হাসপাতালও স্ট্রোক সচেতনতায় একটি পদযাত্রার আয়োজন করে। স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পরেও জীবনের মূলস্রোতে ফিরে এসেছেন, এমন মানুষেরা তাতে অংশ নেন।
হাসপাতালকে আশ্বাস মন্ত্রীর
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
হাসপাতালে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলেই এ বার থেকে ‘বহিরাগত’দের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে রাজ্য সরকার পাশে আছে রাজ্যের কৃষি বিপণন মন্ত্রী তথা স্থানীয় বিধায়ক অরূপ রায়ের থেকে এই আশ্বাস পাওয়ার পরে ফের খুলতে চলেছে ‘দাদাগিরি’র জেরে প্রায় বন্ধ হতে বসা হাওড়ার এক বেসরকারি হাসপাতাল। গত ক’মাস ধরে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের হুমকিতে আতঙ্কিত কর্তৃপক্ষ সোমবার রাত থেকে রোগী ভর্তি বন্ধ করে দেন। খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই সরকারের নির্দেশে অরূপবাবু বুধবার হাসপাতাল পরিচালন সমিতির সঙ্গে বৈঠকে বসেন। তিনি জানান, কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে দলের নামে হাসপাতালে বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না। প্রয়োজনে কড়া পুলিশি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাসপাতাল ফের চালু হোক। সরকার পাশে আছে। হাসপাতাল পরিচালন সমিতির সম্পাদক প্রদীপ পাটোয়া বলেন, “মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে আমরা খুশি। সরকার পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়ায় নিশ্চিন্ত বোধ করছি।” প্রদীপবাবু জানান, অরূপবাবুর উপস্থিতিতে আজ, বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে ফের রোগী ভর্তি শুরু হবে।
ডায়েরিয়ায় আক্রান্ত ৪০
ডায়েরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেন একই গ্রামের প্রায় ৪০ জন বাসিন্দা। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে সাগরদিঘির ধোবাডাঙা গ্রামে। তাঁদের মধ্যে ৩২ জনকে সাগরদিঘি ও নবগ্রাম স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়েছে। হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্থানীয় এক গ্রামবাসীর বাড়িতে অনুষ্ঠান উপলক্ষে রবিবার খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। পরের দিন সকালে সেই খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই ৪০ জন। তাঁদের সাগরদিঘি ও নবগ্রাম স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। মঙ্গলবার গ্রামে যায় স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধিরাও। গ্রামেই ক্যাম্প বসিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা হয়। বাড়ালা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সিপিএমের আবুল হাসান আজাদ বলেন, “মঙ্গলবার থেকেই গ্রামের নলকূপগুলির জলে ব্লিচিং পাউডার দেওয়া হয়েছে।” সাগরদিঘির ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক তরুণ বক্সি বলেন, “পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে।”
ডায়মন্ড হারবার হাসপাতালে সাফাই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy