বর্ষার সাজ হোক অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীর মতোই নজরকাড়া। ছবি: সংগৃহীত।
বর্ষার মরসুমে বিয়েবাড়ি পড়লে মনে ষোলো আনা ইচ্ছে থাকলেও শাড়িকে ব্রাত্য রাখেন অনেকেই। জলকাদার ঝঞ্ঝাট এড়িয়ে শাড়ি পরার ঝুঁকি নিতে চান না। খুব বেশি ভারী কারুকাজের শাড়ি হলে বর্ষায় তা সামলানো কঠিন। তবে বর্ষা বলে সাজের সঙ্গে আপস কেন? একটু বুদ্ধি খরচ করে শাড়ি বাছাই করলেই হতে পারে মুশকিল আসান। অফিসের পার্টি হোক কিংবা প্রিয় বন্ধুর বিয়ে, বর্ষায় শাড়ি পরতে হলে কী ধরনের শাড়ি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন, রইল তার হদিস।
১) শিফন: অনেকের সুতো, জরি, চুমকির কাজ করা শাড়ি পছন্দ। কিন্তু বর্ষাকাল তেমন পোশাকের জন্য উপযুক্ত নয়। হালকা বৃষ্টিতেও নষ্ট হয়ে যেতে পারে শাড়ির কাজ। তাই এ সময়ে সুতো-জরির কাজ ছাড়া শাড়ি পরাই সুবিধাজনক। এ সময় পর্দার রানির (আলিয়া ভট্ট) মতো একরঙা শিফন, অমব্রে এফেক্টের শিফন বেছে নিতে পারেন, কিংবা প্রিন্টেড শাড়িও রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়। হাতাকাটা ডিপ নেক ব্লাউজ, কানে ঝুমকো, হালকা মেকআপ— ব্যস্, তাতেই নজর কাড়তে পারেন সকলের।
২) জর্জেট বেনারসি: কাছের বন্ধুর বিয়েতে বেনারসি পরতে চান? তবে বর্ষায় কাতান বেনারসির বদলে বেছে নিতে পারেন জর্জেট বেনারসি। এই শাড়ি দেখতে ভারী হলেও আদতে খুবই হালকা হয়। পরতেও সুবিধে আর বর্ষায় জল-কাদা পেরিয়ে বিয়েবাড়ি যেতে হলেও খুব বেশি ঝক্কি পোহাতে হয় না।
৩) অরগ্যাঞ্জা: হালফ্যাশনে অরগ্যাঞ্জা শাড়ি ভীষণ ‘ইন’। বর্ষায় বিয়েবাড়ি থাকলে এই শাড়িও রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়। এই শাড়ি খুব হালকা হয়। আসল অরগ্যাঞ্জা এতটাই হালকা হয় যে, তা গায়ের সঙ্গে লেগে থাকে। তাই বর্ষায় এই রকম শাড়ি পরলে দেখতেও ভাল লাগবে আর পরতেও খুব বেশি ঝক্কি হবে না।
বর্ষায় শাড়ি পরতে হলে খুব বেশি ভারী শাড়ি বাছাই না করাই ভাল। হালকা শাড়ির সঙ্গে ভারী নকশাদার ব্লাউজ় পরুন। ভারী গয়নাগাটি পরুন। তাতেই নজরে আসবেন সবার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy